লাইনো মেশিনে ছাপা বনাম সাধারণ ছাপা
বিনামূল্যে ফন্ট ডাউনলোড লিংক--
অহনলিপি-বাংলা১৪ ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজ ডাউনলোড লিংক:
ডাউনলোড করা এই ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজের মধ্যে আছে ইউনিকোড ফন্ট(কম্পিউটারে লেখার হরফসমূহ) AhanLipi-Bangla14.ttf , তার উপরে ক্লিক করলে ফন্ট ইনস্টল হয়ে যাবে সঙ্গে কিবোর্ড(setup.exe) দেওয়া আছে তাতে ক্লিক করলে কিবোর্ড ইনস্টল হয়ে যাবে কিবোর্ড দিয়ে সহজে লিখতে পারবেন
যুক্তবর্ণ স্বচ্ছ, সহজ সঙ্গে কিবোর্ডের নক্সা দেওয়া আছে
অন্যান্য ফন্টও ডাউনলোড করে নিন
এই ফন্ট না হলে লেখার উদ্দেশ্য বোঝা যাবে না
সঙ্গে দেওয়া ফাইল দেখে নিতে হবে
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default text font setting)
Default text font setting ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
(bottom right) click on down arrow head
Default input Language
Bengali(India)--Bn14
Installed Services
(move up)--BN Bengali(India)--Keyboard--Bn14
EN English
-->OK
→→→→→ (Display) → Clipboard--Font--Paragraph--Styles--Editing
(right corner) styles
Normal--right click
Modify
Modify style
Normal
formatting
AhanLipi-Bangla14=11point
all script/complex
New documents Based on this template
Format
Font
Latin text
Font
AhanLipi-Bangla14, Regular =11point
Complex scripts
Font
AhanLipi-Bangla14, Regular =11point
-->OK
-->OK
এবারে টেক্সটে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ AhanLipi-Bangla14 ফন্টে সকল কিছু লেখা যাবে
এবং
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default Internet font setting)
Default Internet font setting ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং
(top left) Tools
Options > contents
Fonts & Colors
Default font:=AhanLipi-Bangla14
Advanced...
Fonts for: =Bengali
Proportional = Sans Serif, Size=20
Serif=AhanLipi-Bangla14
Sans Serif=AhanLipi-Bangla14
Monospace=AhanLipi-Bangla14, Size=20
-->OK
Languages
Choose your preferred Language for displaying pages
Choose
Languages in order of preference
Bengali[bn]
-->OK
--> OK
এবারে ইন্টারনেট খুললে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ ফন্টে সকলকিছু দেখা যাবে নেটে একই ফন্টে সব কিছু লেখাও যাবে
লাইনো মেশিনে ছাপা বনাম সাধারণ ছাপা
লেখাটি লেখক-নামে(মনোজকুমার দ. গিরিশ) প্রকাশিত নয়
লাইনো মেশিনে ছাপা বনাম সাধারণ ছাপা
জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৯৭৬
|
মনোজকুমার মিত্র
|
লাইনো মেশিনে ছাপা বনাম সাধারণ ছাপা
|
সঞ্জীব
কুমার বসু
|
সাহিত্য ও সংস্কৃতি
|
১২ বর্ষ, ২য় সংখ্যা
|
কোলকাতা
|
সাহিত্য ও সংস্কৃতি
|
প্রবন্ধ
|
অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট AhanLipi-Bangla14 font
ডাউনলোড করে নিজেকে আধুনিক করে তুলুন
ডাউনলোড করে নিজেকে আধুনিক করে তুলুন
অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট হল--
(১)সেকেন্ড জেনারেশন ফন্ট
(২)স্মার্ট ফন্ট
(৩)বর্ণসমবায় ফন্ট
(৪)আলটিমেন্ট ফন্ট
এবং
(৫)বাংলা ফন্ট টেকনোলজির ফলিত প্রয়োগ
(২)স্মার্ট ফন্ট
(৩)বর্ণসমবায় ফন্ট
(৪)আলটিমেন্ট ফন্ট
এবং
(৫)বাংলা ফন্ট টেকনোলজির ফলিত প্রয়োগ
লেখাটি
অহনলিপি-বাংলা১৪(AhanLipi-Bangla14) ফন্টে পড়তে হবে, নচেৎ লেখাটি দুষ্পাঠ্য হতে পারে
লাইনো মেশিনে ছাপা বনাম সাধারণ ছাপা
লেখাটি ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে সাহিত্য ও সংস্কৃতি পত্রিকায় প্রকাশিত
ভারতের জাতীয়গ্রন্থাগারের সহায়তায় প্রাপ্ত কপি সৌজন্যে অশোক সাহা
ভারতের জাতীয়গ্রন্থাগারের সহায়তায় প্রাপ্ত কপি সৌজন্যে অশোক সাহা
পরবর্তীকালে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে যে, লাইনোটাইপের
মূল পরিকল্পনা ছিল অজরচন্দ্র সরকার-এর করা কিন্তু ঘটনাচক্রে তিনি পাদপ্রদীপের
আলোকে আসেননি
(অজরচন্দ্র সরকার বাংলা টাইপ ও কেস বর্ণপরিচয়,
প্রথম বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা পৃ-২৩১-২৩৬, নভেঃ-ডিসে, ২০০৯)
লাইনো মেশিন উদ্বোধন উপলক্ষে স্যার আশুতোষ
মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের যে বক্তব্যটি দিয়ে কম্পোজ শুরু হয় তা বাংলাভাষাকে সুউচ্চ
শিখরে নিয়ে যাবার এক অভিলাষ--
“যদি
এমনভাবে বঙ্গভাষার সম্পদ বৃদ্ধি করা যায় যে, সম্পূর্ণরূপে মানুষ হইতে হইলে অপরাপর
ভাষার ন্যায় বঙ্গভাষাও শিখিতে হয়, এবং না শিখিলে অনেক অবশ্যজ্ঞাতব্য বিষয় চিরকালের
মত অজ্ঞাত থাকিয়া যায় ও অন্য শত ভাষা শিক্ষা করিয়াও পুরা মানুষ হওয়া না যায়, তবেই
বঙ্গভাষা জগতে চিরস্থায়িনী হইবে; বাঙ্গলার ভাষা জগতের অন্যান্য প্রধানতম ভাষার
শ্রেণীতে সমুন্নীত হইবে অন্যথা বঙ্গের তথা বঙ্গভাষার গৌরব বাড়িল কৈ? বঙ্গসাহিত্য
বলিলেই যাহাতে একটা বিরাট সাহিত্য বুঝায়, বিশ্বের অন্যতম প্রধান সাহিত্য বুঝায়,
এমনভাবে বঙ্গসাহিত্যের গঠন করিতে হইবে” (সম্ভবত রবীন্দ্রনাথের নোবেল পুরস্কার
পাবার আগে লেখা)
বাংলা যুক্তবর্ণ সম্পর্কীয় তথ্য-- নানা সময়ে প্রাপ্ত
এই হিসেব উল্লেখ করা হল যাঁরা এসব নিয়ে ভাবতে চান তাঁদের জন্য
↓
বর্ণ সংযোগ
|
এা-যুক্ত
|
ং ঃ ঁ
|
মোট অন্যান্য
|
বিশুদ্ধ
|
মোট বিশুদ্ধ
|
সর্ব মোট
|
দুই বর্ণ
|
৩১
|
১০০
|
=২৫১
|
২১৭
|
৩৫৬
|
=৬০৭
|
তিন বর্ণ
|
১৪
|
৩৯
|
১২৫
|
|||
চার বর্ণ
|
--
|
১৩
|
১৪
|
সান্দ্র ধ্বনি= ৫৭ /৫৬ অর্থাৎ
অবিভাজ্য যুগ্মধ্বনি
বাংলা যুক্তবর্ণ সারণী(১৯৮২) আগে বা পরে এরকম কোনও তালিকা আমার চোখ পড়েনি
বিশেষজ্ঞদের জিজ্ঞেস করেও সদুত্তর পাইনি [বাংলায় যুক্তবর্ণ মোট ৬০৬, বিশুদ্ধ
যুক্তবর্ণ অন্তত ৩৫৫, [সর্ব শেষ হিসেবে যুক্তবর্ণ অন্তত ৩৯৫ টি ] দুই বর্ণ
২১৬[২১১], তিন বর্ণ ১২৫[১৬৮],
চার বর্ণ ১৪[১৬]→ ২১১+১৬৮+১৬=৩৯৫
চার বর্ণের যুক্তবর্ণ সংগঠন কার্যত তিন বর্ণেরই হেরফের
বাংলায় যুক্তবর্ণের ব্যবহার ৮.২২৪%শতাংশ ]
বাংলায় যুক্তবর্ণের ব্যবহার ৮.২২৪%শতাংশ ]
বাংলা যুক্তবর্ণ এখন থেকে আর মণ্ডহরফ করে
ব্যবহার করা হবে না ক্ষ, জ্ঞ ত্ত ত্র
ষ (৫টি) বাদে [পরে অবশ্য কেবলমাত্র ক্ষ জ্ঞ এই দুটি মণ্ড হরফ
রক্ষিত হয়েছে]
একই ছাপাখানায় বিভিন্ন ধরনের মুদ্রণ আয়োজন থাকে না বলে, সঠিকটি
দুই ধরনের ছাপা পাশাপাশি বসিয়ে দেখলে স্পষ্ট হবে হাতে কম্পোজেও যেমন বর্ণ সংগঠন
বিভিন্ন তেমনি লাইনোতেও বর্ণ সংগঠন বিভিন্ন ফলে সমস্যা বাড়তেই থাকে আমেরিকান,
এবং রশিয়ান বাংলা লাইনো হুবহু একই ভাবে হরফ সংগঠন করত না
জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৯৭৫
|
মনোজকুমার মিত্র
|
বাংলা ইঞ্জিনিয়ারিং বর্ণমালা
|
অমিয়
কুমার ভট্টাচার্য
|
সারস্বত [ত্রৈমাসিক]
|
৮ম বর্ষ, ২য় সংখ্যা শারদীয় ১৩৮২
|
পৃঃ ১৪৬- ১৫৩
|
কোলকাতা
|
সারস্বত
|
প্রবন্ধ
|
প্রক্তন ছাত্র হিসেবে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক ভাষাতত্ত্ব
বিভাগের সেমিনারে পঠিত
|
পরে লেখাটি প্রকাশিত হয় আজকাল দৈনিক পত্রিকায়
২১/০২/১৯৮৪
|
মনোজকুমার মিত্র
|
বাংলা ইঞ্জিনীয়ারিং বর্ণমালা
|
মদন মিত্র
|
আজকাল
|
২১.০২.১৯৮৪
৩য় বর্ষ,
৩২১ সংখ্যা
|
৬
|
কোলকাতা
|
আজকাল
|
প্রবন্ধ
|
দুটি গবেষণা পত্রে এটি রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে(গীতিকা চক্রবর্তী,
এবং ডঃ সমর ভট্টাচার্য) বাংলা আকাদেমির সূচনার সেমিনারে পঠিত
|
তারওপরে এটি প্রকাশিত হয়, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি প্রকাশিত
প্রথম বই-- প্রসঙ্গ: বাংলাভাষা গ্রন্থে
২০/০৫/১৯৮৬
|
মনোজকুমার মিত্র
|
বাংলা ইঞ্জিনীয়ারিং বর্ণমালা
|
পঃবঙ্গ বাংলা আকাদেমির প্রথম বই
|
প্রসঙ্গ: বাংলাভাষা
(বই)
|
প্রথম সংস্কারণ
|
৪৬-৫০
|
কোলকাতা
|
পঃবঙ্গ বাংলা আকাদেমি
|
প্রবন্ধ
|
প্রসঙ্গ: বাংলাভাষা
(বই) পঃবঙ্গ বাংলা আকাদেমির প্রথম বই
সহযোগী
রচনা |
বাংলাদেশের মুনীর অপটিমা কিবোর্ডের টাইপরাইটার অনেক অগ্রগত
ছিল
‘সাহিত্য ও সংস্কৃতি’ পত্রিকাটি খুবই উন্নত মানের এবং তা ছাপা
হত বিখ্যাত ছাপাখানায়, তবু
মুদ্রণ প্রমাদ কিছু আছে, এছাড়া পরবর্তীকালে তথ্যের উন্নয়নের
কারণে কিছু কিছু সংখ্যার পরিবর্তন হয়েছে
হ্যালহেডের বইটির নাম--
বইটি কাদের জন্য--
বাংলা ইউনিকোড ফন্ট(কম্পিউটারে লেখার
হরফসমূহ) এখন অনেকটাই এগিয়ে দ্বিতীয় প্রজন্মে পৌঁছে গেছে ফলে বাংলা লেখা এবং বাংলা
পড়া অনেক সহজ হয়ে গেছে অল্প বাংলা জানাদের পক্ষেও তা বেশ সুবিধাজনক
এমনকী, বাংলা লেখা এখন ইংরেজি লেখাকেও
যৌক্তিকভাবে ছাপিয়ে গেছে এজন্য দেখুন লিংক:
বাংলা লেখা ছাপিয়ে গেল ইংরেজিকে : http://banglamoy.blogspot.in/2014/10/blog-post.html
পাঠকেরা
তাঁদের অভিমত জানালে আরও অগ্রগমন হতে পারে
বিরুদ্ধ সমালোচনা করতেও বাধা নেই আলোচনা
সমালোচনার ভিতর দিয়েই তো ভুল ত্রুটি শোধরাবে এবং অগ্রগমন ঘটবে
বাংলাদেশের
অধ্যাপক মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম,
সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ, খুলনা, বাংলাদেশ। লেখাটি বার বার খোঁজ করে মেল পাঠানোয় তা অনুসন্ধান করে বাড়িতে বা
অন্যত্র না পেয়ে অবশেষে ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে যোগাযোগ করায় লেখাটির সন্ধান পাওয়া
যায় তা সংগ্রহে সহায়তা করেছেন ন্যাশনাল লাইব্রেরির কর্মী অশোক সাহা
সকলকে ধন্যবাদ জানাই