বাংলা ফন্ট-- প্রজন্ম পরম্পরা
বাংলা ফন্ট-- প্রজন্ম পরম্পরা
অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট AhanLipi-Bangla14 font
ডাউনলোড করে নিজেকে আধুনিক করে তুলুন
ডাউনলোড করে নিজেকে আধুনিক করে তুলুন
অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট হল--
(১)সেকেন্ড জেনারেশন ফন্ট
(২)স্মার্ট ফন্ট
(৩)বর্ণসমবায় ফন্ট
(৪)আলটিমেন্ট ফন্ট
এবং
(৫)বাংলা ফন্ট টেকনোলজির ফলিত প্রয়োগ
(২)স্মার্ট ফন্ট
(৩)বর্ণসমবায় ফন্ট
(৪)আলটিমেন্ট ফন্ট
এবং
(৫)বাংলা ফন্ট টেকনোলজির ফলিত প্রয়োগ
লেখাটি
অহনলিপি-বাংলা১৪(AhanLipi-Bangla14) ফন্টে পড়তে হবে, নচেৎ লেখাটি দুষ্পাঠ্য হবে
গুগুল লিংক https://sites.google.com/site/ahanlipi/
অথবা ফন্ট প্যাকেজ ডাউনলোড লিংক:
ডাউনলোড করা এই ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজের মধ্যে আছে ইউনিকোড
ফন্ট(কম্পিউটারে লেখার হরফসমূহ) AhanLipi-Bangla14.ttf , তার উপরে ক্লিক করলে ফন্ট ইনস্টল হয়ে যাবে সঙ্গে কিবোর্ড(setup.exe) দেওয়া আছে তাতে
ক্লিক করলে কিবোর্ড ইনস্টল হয়ে যাবে কিবোর্ড দিয়ে সহজে লিখতে পারবেন
যুক্তবর্ণ স্বচ্ছ, সহজ সঙ্গে কিবোর্ডের নক্সা দেওয়া
আছে
অন্যান্য ফন্টও ডাউনলোড করে নিন
এই ফন্ট না হলে
লেখার উদ্দেশ্য বোঝা যাবে না
সঙ্গে
দেওয়া ফাইল দেখে নিতে হবে
(AhanLipi-Bangla14 Default text font setting)
Default text font setting ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
এবং
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট ইন্টারনেট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default Internet
setting)
(Default font setting ডিফল্ট ফন্ট সেটিং)
on
internet(Mozilla Firefox)
(top
left) Tools
Options--contents
Fonts and Colors
Default font:=AhanLipi-Bangla14
Advanced...
Fonts for:
=Bengali
Proportional
= Sans Serif, Size=20
Serif=AhanLipi-Bangla14
Sans
Serif=AhanLipi-Bangla14
Monospace=AhanLipi-Bangla14, Size=20
-- OK
Languages
Choose your preferred Language for
displaying pages
Choose
Languages in order of preference
Bengali[bn]
-- OK
-- OK
এবারে
ইন্টারনেট খুললে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ ফন্টে সকলকিছু দেখা যাবে নেটে এই ফন্টে সব কিছু লেখাও যাবে
বাংলা ফন্ট-- প্রজন্ম পরম্পরা
০৮/০৭/২০১৭ শনিবার
বাংলা ফন্ট-- প্রজন্ম
পরম্পরা
মনোজকুমার দ. গিরিশ
ফন্ট
কাকে বলে?
ফন্ট
হল কম্পিউটারে লেখার জন্য হরফসমূহ এখন আর হাতে কম্পোজের দিন নেই এখন চলছে
কম্পিউটারে কম্পোজ করা তথা হরফ যোজনা যা লিখব তা কম্পিউটারের পর্দায় লিখে কম্পোজ
করা হয় এটা অতি আধুনিক পদ্ধতি আগে হাতে করে হরফ সাজানো হত, তারপরে এলো লাইনো এবং
মনোটাইপ মেশিনে হরফ সাজিয়ে ছাপা এখন হরফগাঁথা হয় কম্পিউটারে সাজিয়ে তথা কম্পোজ
করে
এখন
কম্পিউটারের ফন্ট তথা ছাপার হরফ হল অতি আধুনিক ইউনিকোড ফন্ট আগেকার কম্পিউটার ফন্টকে
তাই বলা হয় নন-ইউনিকোড ফন্ট কম্পিউটারের ফন্ট দু-ধরনের, নন-ইউনিকোড, ইউনিকোড হাতে
গাঁথার যে হরফ তার এমন নাম ছিল না
কম্পিউটারে
এখন চলছে প্রথম প্রজন্মের ইউনিকোড ফন্ট এই প্রথম প্রজন্ম ছাড়িয়ে বাংলায় এবার
দ্বিতীয় প্রজন্মের ফন্টও তৈরি হয়েছে তৈরি হয়েছ তৃতীয় প্রজন্মের ফন্টও অবশেষে
ব্যবহার করা হবে চতুর্থ প্রজন্মের ফন্ট তাই এসব ব্যবহারের জন্য আমাদের মানসিকভাবে
তৈরি হতে হবে অর্থাৎ বাংলা বানানের সরলীকরণের পথে অগ্রসর হতে হবে, তবেই সেসব ফন্ট
ব্যবহার করা যাবে
কথা
না বাড়িয়ে তার বাস্তব উদাহরণ দেখা যাক--
তবে
একথা ঠিক যে, সেজন্য মানসিক আঘাত পেতে তৈরি থাকতে হবে আঘাত কিন্তু সত্যি আঘাত নয়,
আমাদের অভ্যাসের জড়তাই এই আঘাতের জন্য দায়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কথাটি খুব
প্রাঞ্জলভাবে বলেছেন-- “একবার যেটা অভ্যাস হইয়া যায় সেটাতে আর নাড়া দিতে ইচ্ছা হয়
না কেননা স্বভাবের চেয়ে অভ্যাসের জোর বেশি...অভ্যাসের সঙ্গে সঙ্গে একটা অহংকারের
যোগ আছে যেটা বরাবর করিয়া আসিয়াছি সেটার যে অন্যথা হইতে পারে এমন কথা শুনিলে রাগ
হয় মতের অনৈক্যে রাগারাগি হইবার প্রধান কারণই এই অহংকার... ” (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,
বৈশাখ-১৩৯১ [১৯৮৪-এপ্রিল], বাংলা শব্দতত্ত্ব
(তৃতীয় স্বতন্ত্র সংস্করণ) কলকাতা বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ পৃঃ১-২)
ধারক
বাক্য(প্যানগ্রাম[Pangram="every
letter"]): কি-বোর্ড
সড়গড় হবার জন্য, এবং নিবিড় অনুশীলনের জন্য সকল ইংরেজি হরফ ব্যবহার
করে ইংরেজিতে একটি বাক্য আছে-- The
quick brown fox jumps over the lazy dog.
তেমন একটি বাংলা বাক্য
লিখে দেখানো হল, যেখানে বাংলা সকল স্বরবর্ণ(১১), সকল ব্যঞ্জন বর্ণ (৩৯), সকল স্বর চিহ্ন(১০),
সকল ব্যঞ্জনচিহ্ন তথা ফলা(৮টি, ণ ন ম য র রেফ
ল ব [র-ফলা এবং রেফ আলাদা ধরে], সংখ্যা(১০), এবং টাকার চিহ্ন(৳) ও রুপি চিহ্ন দেখানো হয়েছে সর্বমোট ৮০টি রূপ
প্রথম প্রজন্মের বাংলা লিখন:
ইউনিকোড ফন্ট প্রথম প্রজন্ম--
ধারক বাক্য:
দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলা লিখন:
ইউনিকোড ফন্ট দ্বিতীয় প্রজন্ম-- অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট
বিষণ্ণ ঔদাসীন্যে
ঊষাবৌদি বাংলাভাষায় প্রচলিত ঈশপের নিখুঁত গল্পটির ডালপালা অর্ধেক ছড়াতেই ঋতু
ভুঁইঞা আর ঐন্দ্রিলা ধড়ফড়িয়ে দারুণ হৈ-হৈ করে উঠল-- ওঃ, ব্যাস্
এবার থামো তো, বুঝেছি বড্ডো পুরানো ঢঙের কেমন এক গল্প যার
নীতিবাক্য হল,“মূঢ় আড়ম্বর ও আত্মশ্লাঘার ফল জীবনে বিঘ্ন ও
বৃহৎ ক্ষতি”-- তাই না, এ্যাঁ? ০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬/-
৫৬/-
ইউনিকোড ফন্ট দ্বিতীয়
প্রজন্ম-- নীরবিন্দু-বাংলা১৪ ফন্ট
দ্বিতীয় প্রজন্মের এই ফন্টে বাংলা
লেখার সবচেয়ে জটিল যে সমস্যা তথা যুক্তবর্ণের সমস্যা, তা মেটানো হয়েছে
তৃতীয় প্রজন্মের বাংলা লিখন:
ইউনিকোড ফন্ট তৃতীয় প্রজন্ম-- কারিগরি বর্ণ ফন্ট
অধক রীতু ওইন্দ্রীলা বস্ বাক্ক এ৺ -- বিশেষ ধরনের সংযোগ
ইউনিকোড ফন্ট তৃতীয় প্রজন্ম-- আধুনিক বর্ণ ফন্ট
ইউনিকোড ফন্ট তৃতীয় প্রজন্ম-- বিন্দুবর্ণ ফন্ট
ইউনিকোড ফন্ট তৃতীয় প্রজন্ম-- চারুবর্ণ ফন্ট
ইউনিকোড ফন্ট তৃতীয় প্রজন্ম-- ডিজিটাল বর্ণ ফন্ট
ইউনিকোড ফন্ট তৃতীয় প্রজন্ম-- ডোরা বর্ণ ফন্ট
পরবর্তী ধাপে তথা চূড়ান্ত ফন্ট ব্যবস্থায় চতুর্থ প্রজন্মের ফন্ট হবে অসংযুক্ত হরফে গঠিত শব্দ লেখা হবে হরফ কেবল পাশাপাশি বসিয়ে, যেভাবে ইংরেজি হরফে লেখা হয় এবারে ব্যাপারটা আরও বেশ খানিকটা জটিল, নাকি সরল?
লিখে উদাহরণ দিয়ে
দেখা যাক--
আমাদের দেশে হবে সেই
ছেলে কবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে
চতুর্থ প্রজন্মের বাংলা লিখন:
অহনলিপি-বাংলা১৪
ফন্ট:
আমআদএর দএশএ হবএ সএই ছএলএ কবএ, কথআয় নআ বড় হয়এ কাজএ বড় হবএ
নীরবিন্দু-বাংলা
ফন্ট:
বিন্দুবর্ণ বাংলা
ফন্ট:
চারুবর্ণ বাংলা
ফন্ট:
ডিজিটাল বর্ণ বাংলা
ফন্ট:
ডোরা বর্ণ বাংলা
ফন্ট:
কারিগরি বর্ণ বাংলা
ফন্ট:
এবারে দেখা যাক ধারক বাক্যটি কেমন হয়--
তৃতীয় প্রজন্মের বাংলা লিখন:
অহনলিপি-বাংলা১৪
ফন্ট:
বীশন্ন ওউদাসীন্ন উশা বৗউদী বাংলা ভাশায় প্রচলীত ইশপর নীখুঁৎ গল্পটীর
ডালপালা অধক ছড়াতই রীতু ভুঁইয়াঁ আর ওইন্দ্রীলা ধড়ফড়ীয় দারুন হৗই-হৗই কৗর
উঠলৗ-- ওঃ, বস্ এবার থামৗ
তৗ, বুঝছী বড্ডৗ পুরানৗ ঢঙর কমৗন এাক গল্প জার নীতী
বাক্ক হৗলৗ, “মুঢ়৹ আড়ম্বর ও আত্তশ্লাঘার ফল জীবন বীঘ্ন ও
ব্রীহৎ খতী”-- তাই না, এ৺? ০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬/-
৫৬/-
বাংলা ইউনিকোড
ফন্ট-- অহনলিপি-বাংলা১৪:
বইশন্ন ওউদআশইন্নএ উশআ বউদই বআঙলআ ভআশআয় প্রচলইত ইশপএর নইখউঁৎ গল্পটইর
ডআলপআলআ অধএক ছড়আতএই রইতউ ভউঁইয়াঁ আর ওইন্দ্রইলআ ধড়ফড়ইয়এ দআরউন হওই-হওই কওরএ
উঠলও-- ওঃ, বএাস্ এবআর থআমও
তও, বউঝএছই বড্ডও পউরআনও ঢঙএর কএামওন এাক গল্প জআর নইতই
বআক্ক হওলও, “মউঢ়অ আড়ম্বর ও আত্তশ্লআঘআর ফল জইবনএ বইঘ্ন ও
ব্রইহৎ খতই”-- তআই নআ, এাঁ? ০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬/-
৫৬/-
বাংলা ইউনিকোড
ফন্ট-- নীরবিন্দু-বাংলা১৪:
বাংলা ইউনিকোড ফন্ট-- কারিগরি বর্ণ:
বাংলা ইউনিকোড
ফন্ট-- আধুনিক বর্ণ:
বাংলা ইউনিকোড
ফন্ট-- বিন্দুবর্ণ:
বাংলা ইউনিকোড
ফন্ট-- চারুবর্ণ:
বাংলা ইউনিকোড ফন্ট-- ডিজিটাল ফন্ট:
বাংলা ইউনোকোড ফন্ট
-- ডোরা বর্ণ:
এসব দেখেটেখে বেশ ভয়
লাগছে তো? ভয় নেই, এভাবে লেখা হবে একশ বছর পরে, তখন মানুষ এভাবেই লিখবে পড়বে
বুঝবে ইংরেজি হরফ পাশাপাশি বসিয়ে যদি লিখতে পারি, পড়তে বুঝতে পারি, তবে বাংলা
হরফে লিখেও তা পারা যাবে বাংলা তো আমাদের মাতৃভাষা
আর একটা কথা আমাদের
বর্ণমালা সেমি এ্যালফাবেটিক, ইংরেজির মতো পূর্ণ এ্যালফাবেটিক নয়, শত বছর পরে এভাবে
লিখতে গিয়ে আপন ব্যবহারিক বৈশিষ্ট্যে বাংলা বর্ণমালাও পূর্ণ এ্যালফাবেটিক হয়ে
উঠবে
মাতৃভাষার
জন্য বাংলাদেশে(তৎকালীন পূর্বপাকিস্তান) ১৯৫২-তে, এবং ভারতের আসামে ১৯৬১-তে যদি আমরা
প্রাণ দিতে পারি, তবে বাকিটুকুও অতি অনায়াসে পারব সেটাই আসল ভরসা বাংলাভাষা ভারত
উপমহাদেশের নোবেল পাওয়া শ্রেষ্ঠভাষা, মধুর ভাষা, তা শেখায় বিশ্বের মানুষের আগ্রহ,
সুতরাং তা লেখার ব্যবস্থা সহজ সরল করে তাদের বাংলার ভোজে আমন্ত্রণ জানাতে হবে
শোনা তো যাচ্ছে যে, বাংলা হল বিশ্বের মধুরতম ভাষা সে বংশী ধ্বনি শুনে কত মানুষ যে
আসবেন, তাঁদের সবার সাদর আমন্ত্রণ রইল এই সোনার বাংলার সোনার ভাষায়! স্বাগত বাংলা
পিয়াসী অতিথি
আমরা শোনাবো অমিয় সেই বৈষ্ণব পদাবলী গীত
শোনাবো জীবন সার্থক করা রবীন্দ্রসংগীত
আমরা শোনাবো অমিয় সেই বৈষ্ণব পদাবলী গীত
শোনাবো জীবন সার্থক করা রবীন্দ্রসংগীত
চতুর্থ প্রজন্ম:(অহনলিপি-বাংলা১৪)
ব্ইশন্ন ওউদ্আশ্ইন্ন্এ উশ্আ ব্উদ্ই ব্আংল্আ ভ্আশ্আয় প্রচল্ইত ইশপ্এর ন্ইখ্উ৺ত গল্পট্ইর ড্আলপ্আল্আ অধ্এক ছড়্আত্এই ইতু ভ্উঁইয়্আ আর ওইন্দ্ইলা ধড়ফড়্ইয়্এ দ্আউন হই-হই কএ উঠল-- ওঃ, ব্আস্ এব্আর থ্আম্ও ত্ও, ব্উঝ্এছ্ই বড্ড্ও প্উআন্ও ঢংএর ক্এমন এাক গল্প জ্আর ন্ইত্ই ব্আক্ক হল, “মুঢ় আড়ম্বর ও আত্তশ্ল্আঘ্আর ফল জ্ইবন্এ ব্ইঘ্ন ও ব্ইহৎ খত্ই”-- ত্আইন্আ, এ৺?
০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬/- ৫৬/-
নোট:-- ‘য়’ হল অর্ধস্বর তাই তা হস্ চিহ্ন দিয়ে প্রয়োগ করা চলবে
চতুর্থ প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য হল-- যুক্তবর্ণ হবে স্বচ্ছ, লেখা একতলা (Mono-tier), আর স্বরচিহ্ন, এবং ব্যঞ্জনচিহ্ন তথা ফলা বিলুপ্ত হবে লিখতে হবে ইংরেজির মতো হরফ পাশাপাশি পরপর বসিয়ে, যৌক্তিক (Logical) বিন্যাসে
এ লেখা পড়তে অসুবিধে, কম্পিউটার কিন্তু পড়ে দিচ্ছে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন