বুধবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৮

চার প্রজন্মের বাংলা লিখন



এই ফন্ট না হলে লেখার উদ্দেশ্য বোঝা যাবে না৤




বিনামূল্যে ফন্ট ডাউনলোড লিংক--
অহনলিপি-বাংলা১৪ ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজ ডাউনলোড লিংক:  


ডাউনলোড করা এই ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজের মধ্যে আছে ইউনিকোড ফন্ট(কম্পিউটারে লেখার হরফসমূহ) AhanLipi-Bangla14.ttf তার উপরে ক্লিক করলে ফন্ট ইনস্টল হয়ে যাবে৤ সঙ্গে কিবোর্ড(setup.exe) দেওয়া আছে৤ তাতে ক্লিক করলে কিবোর্ড ইনস্টল হয়ে যাবে৤ কিবোর্ড দিয়ে সহজে লিখতে পারবেন৤ 

 যুক্তবর্ণ স্বচ্ছসহজ৤ সঙ্গে কিবোর্ডের নক্সা দেওয়া আছে৤ 


অন্যান্য ফন্টও ডাউনলোড করে নিন৤ 


এই ফন্ট না হলে লেখার উদ্দেশ্য বোঝা যাবে না৤



সঙ্গে দেওয়া ফাইল দেখে নিতে হবে৤

অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default text font setting)
Default text font setting ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং

 (bottom right) click on down arrow head 

Settings
Default input Language
Bengali(India)--Bn14
Installed Services
(move up)--BN Bengali(India)--Keyboard--Bn14
                   EN English
 -->OK
→→→→→ (Display Clipboard--Font--Paragraph--Styles--Editing
(right corner) styles
Normal--right click
Modify
Modify style
Normal
formatting
AhanLipi-Bangla14=11point
all script/complex
New documents Based on this template 
Format 
Font
Latin text
Font
AhanLipi-Bangla14, Regular =11point
Complex scripts
Font
AhanLipi-Bangla14, Regular =11point
-->OK
-->OK
এবারে টেক্সটে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ AhanLipi-Bangla14 ফন্টে সকল কিছু লেখা যাবে৤ 
এবং
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default Internet font setting)
Default Internet font setting ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং

   
on internet(Mozilla Firefox)
(top left) Tools  
              Options > contents
              Fonts & Colors
              Default font:=AhanLipi-Bangla14
                        Advanced... 
                                    Fonts for: =Bengali
                                    Proportional = Sans Serif,   Size=20
                                    Serif=AhanLipi-Bangla14
                                    Sans Serif=AhanLipi-Bangla14
                                    Monospace=AhanLipi-Bangla14,  Size=20
                                    -->OK
            Languages
            Choose your preferred Language for displaying pages
            Choose
            Languages in order of preference
            Bengali[bn]
            -->OK
  --> OK
          এবারে ইন্টারনেট খুললে অহনলিপি-বাংলা১৪’ ফন্টে সকলকিছু দেখা যাবে৤ নেটে একই ফন্টে সব কিছু লেখাও যাবে৤ 




চার প্রজন্মের বাংলা লিখন 



চার প্রজন্মের বাংলা লিখন





        চার প্রজন্মের বাংলা লেখা৤
        মনোজকুমার দ. গিরিশ 

        বাংলার লিখন কারিগরি এগিয়েছে অনেক৤ এখন চলছে বাংলা ফন্টের, মানে কম্পিউটারে বাংলা লেখার হরফের প্রথম প্রজন্ম৤ সাধারণভাবে আমরা যেমন লিখি, সেই লেখাই হল প্রথম প্রজন্মের লেখা, যেমন-- ‘ম—ও, প—এ, কক্ষ, জ্ঞান’ ইত্যাদি ধরণের হরফের সঙ্গে হরফ মিলিয়ে দলা পাকিয়ে যেভাবে লেখা হয়, সেটাই হল প্রথম প্রজন্মের লেখা৤ —ও, —এ-- দেখে মনে হয় যেন স্বরবর্ণ ‘ও’, এবং স্বরবর্ণ ‘এ’ লিখে তার উপরে মাত্রা দেওয়া হয়েছে৤এ নিয়ে বিস্তারিত বলার দরকার নেই৤ কারণ সেভাবেই তো আমরা লিখি৤

        বাংলা লেখার সেই লিখন কারিগরি অনেক এগিয়েছে, যথা-- দ্বিতীয় প্রজন্ম, তারপরে তৃতীয় প্রজন্ম, এবং অবশেষে চূড়ান্তভাবে চতুর্থ প্রজন্ম৤ ফলে বাংলা লিখন কারিগরি, লেখার ব্যাপার নিয়ে বাংলা অনেক কিছু বাধা পেরিয়ে গেছে৤

        বাংলা দ্বিতীয় প্রজন্মের নতুন ফন্টে লেখা-- যৌক্তিকভাবে ইংরেজি লিখনকে ছাপিয়ে গেছে৤ এ নিয়ে বিস্তারিত জানতে হলে দেখতে হবে লিংক: 
http://banglamoy.blogspot.in/2014/10/blog-post.html 


        এ ছাড়া, আরও অনেক জরুরি তথ্য সামনে এসেছে৤ তা হল যুক্তবর্ণ আর দলা পাকিয়ে মণ্ডহরফ করে লিখতে হবে না৤ বাংলায় যতগুলি যুক্তবর্ণ আছে তার হিসেব এবং তালিকা পাওয়া গেছে৤ পাওয়া গেছে তার মধ্যে কোন্‌গুলি সান্দ্রধ্বনি তথা অবিভাজ্য-যুগ্মধ্বনি তার হিসেব৤ সাধারণ ভাবে বাংলায় যু্ক্তবর্ণ হল-- ৩৯৫টি৤ এর মধ্যে অবিভাজ্য-যুগ্মধ্বনি বা সান্দ্রধ্বনি হল ৫৬টি৤ ‘বিস্তর’ লেখা/বলা চলে বিস্‌তর, কিন্তু ‘ম্লান, প্রথম, স্তর, স্তব’-- বলায় ম্‌লান, প্‌রথম, স্‌তর, স্‌তব এভাবে বলা/লেখা যাবে না৤ এগুলিই সান্দ্রধ্বনি৤

        বাংলায় যুক্তবর্ণ হয় দুই বর্ণ মিলে(২১১), তিন বর্ণ মিলে(১৬৮), এবং চার বর্ণ মিলে(১৬)৤ এর বেশি বর্ণ নিয়ে বাংলায় যুক্তবর্ণ হয় না৤ যুক্তবর্ণ সরল করে লিখবার দুটি সূত্র তৈরি হয়েছে, যার ফলে যুক্তবর্ণ লেখার প্রক্রিয়া সহজ হয়েছে,আর যুক্তবর্ণ লেখা সহজ মানে ভাষাশিক্ষা সহজ--

(১)-- ক্ক, চ্ছ, জ্জ, ট্ট, ড্ড, ণ্ণ, ত্ত, দ্দ, দ্ধ, ন্ন, প্স, ফ্ল, ভ্ল, ম্ল, শ্ম, ষ্ট, স্প, হ্ন৤
(২)-- ক্ষ্ণ, ক্ষ্ম, ঙ্ক্ষ, চ্ছ্ব, জ্জ্ব, ত্ত্ব, দ্দ্ব, দ্ধ্ব, ন্ত্ব, ন্দ্ব, ষ্ক্ব, স্ত্ব, স্প্ল৤

        এখানে দেখানো C মানে হল Consonant. আর চারবর্ণের মিলন প্রকৃতপক্ষে তিনবর্ণেরই হেরফের, তাই এই দুটি সূত্রেই সব কাজ চলবে৤ মোটামুটি বাংলা হরফপরিচয় হলেই সহজে বাংলা লেখা যাবে, এবং বাংলা পড়া যাবে৤
        এই ফন্টে লিখবার জন্য এর কিবোর্ড এতটাই সহজ হয়েছে যে, কিবোর্ডের কিছুমাত্র
না-জেনেই লেখা যাবে-- সুকুমার সেন, পরিমল দাস, দাদা, দিদি, পিসি, বুয়া,  কুলসুম, ময়না,
জন বুল, পিয়ারসন, হরেক মাল, কয়েক দিন, গান-বাজনা, সুর৤

        বাংলায় সাধারণভাবে কতটা বানান ভুল হয়? পাওয়া গেছে তার হিসেব৤ কোন্‌ হরফের
বা বর্ণধ্বনির জন্য বানান ভুল কতটা হতে পারে পাওয়া গেছে তারও হিসেব৤ বাংলায় যুক্তবর্ণের ব্যবহার কত তার হিসেব, ফলা কত শতাংশ ব্যবহার হয় তারও হিসেব পাওয়া গেছে৤ যেমন দেখা যায়, বাংলায় সাধারণভাবে বানান ভুল হয় ৩১.৭৬%শতাংশ,অর্থাৎ সোজা করে বললে, তিনটে হরফ লিখলে তার একটা ভুল হতে পারে! অভ্যাস ও প্রয়াসের ফলে এত ভুল অবশ্য হয় না৤একটি শব্দ ‘সবিশেষ’ এর বানান হতে পারে ১০৮ রকম, অর্থাৎ ৩×২×২×৩×১×৩=১০৮টি(স=৩, ি=২ ব=২, শ=৩, ে=১, ষ=৩)৤ বানান ভুলের চার ভাগের এক-ভাগ ভুলই হয় ই/ঈ, ি/ী জনিত কারণে৤

        জানা গেছে বাংলায় সাধারণভাবে কোন্‌ বর্ণ কতবার ব্যবহৃত হয়, তথা বর্ণ ব্যবহারের তুলনাংক৤ যেমন সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত বর্ণ ‘র’, প্রায় তা ১০.৩৭শতাংশ৤ অর্থাৎ বাংলা বর্ণ ব্যবহারের দশভাগেরও বেশি ব্যবহৃত হয় একা ‘র’ বর্ণটি৤ বাংলায় আছে চারটি বিন্দুযুক্ত বর্ণ-- র, ড়, ঢ়, য়৤ এর র,ড়,য় বর্ণগুলির ব্যবহার বেশি, ‘র’ তো সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত বর্ণই৤ ফলে প্রত্যেক লাইনে একাধিক বিন্দুযুক্ত বর্ণব্যবহার দেখা যায়৤ আর হাতে করে লেখার সময়ে বিন্দু দিতে কলম তুলতে হয়, এতে লেখার ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ণ হয়, সময় বেশি লাগে৤ বিন্দু না পড়লে ভুলের আশংকা থেকে যায়, কিংবা ‘ব’-এ বিন্দু পড়ে গেলে তা ‘র’ হয়ে গিয়ে ভুল হয়৤ 

        বর্ণতুলনাংক থেকে স্পষ্ট বোঝা যাবে কোন্‌ কোন্‌গুলি বাংলা মৌলিক বর্ণধ্বনি এবং কোন্‌গুলি নয়৤ বাংলা বানান সংস্কারে এই তথ্য নানাভাবে সহায়তা করবে৤ ভাষাবিজ্ঞানী বলেছেন, “সংস্কৃতে /ঋ/(হ্রস্ব ও দীর্ঘ)/ ...   /ঌ/ পশ্চাৎ স্বরধ্বনিরূপে উচ্চারিত হত৤ মধ্যভারতীয় আর্যস্তরেই এই ধ্বনিগুলি স্বররূপে লুপ্ত৤” (বাংলাভাষার আধুনিকতত্ত্ব ও ইতিকথা,  দ্বিজেন্দ্রনাথ বসু)৤ মধ্যভারতীয় আর্যস্তর হল বাংলাভাষার জন্মের আগের ব্যাপার৤ আমাদের বর্ণমালায় কিন্তু সেসব এখনও জোরালোভাবেই বজায় আছে৤বাংলার অতিদূর গোষ্ঠী-সম্পর্কিত ভাষা হল সংস্কৃত৤ “সংস্কৃতকে বাংলার অতি-অতি-অতি-অতি-অতি-অতিবৃদ্ধ প্রপিতামহী বলি”-- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী৤

        বাংলা লেখা সাধারণভাবে তিন স্তরীয়, অর্থাৎ 3-tier , তিন তলা৤ যেমন-- খর্জুর৤ এখানে জ-বর্ণটির উপরে রেফ, এবং তলায় উ-কার দেওয়া হয়েছে৤ ফলে লেখাটি হয়েছে তিন তলা৤ লিখতে এবং ছাপতে জায়গা লাগছে সাধারণ হরফের উচ্চতার দ্বিগুণ৤ উপরের রেফ=০.৫, জ=১, নিচের উ-কার=০.৫, সব মিলে ০.৫+১+০.৫=২গুণ খাড়াই৤
        শুধুমাত্র সাধারণ হরফ সহযোগে যদি লেখাও হয়, যেমন --অমল, কমল, ভবন, লবণ তবুও লেখার জন্য মুদ্রণ-উচ্চতা কিন্তু দ্বিগুণই রাখতে হবে, স্বরচিহ্ন বা ফলা চিহ্ন কোথাও ব্যবহৃত হতে পারে, তার জন্য আগাম ব্যবস্থা রাখতে হবে৤ নইলে লেখা যাবে না৤ শিশু কী পান করে বর্ধিত হবে, প্রকৃতি যেমন তার আগাম ব্যবস্থা রাখে৤

        শুধুমাত্র সাধারণ হরফ ব্যবহার করে বাংলা শব্দ লেখা হয় কমই, তাই তিন তলার জন্য জায়গার ব্যবস্থা না-রেখে বাংলা লেখা বা ছাপা যায় না৤ টিভিতে চলমান শব্দ-পংক্তি দেখলে ব্যাপারটা বেশ স্পষ্ট হবে৤ লাইনের উচ্চতা কমালে হরফের উপর-নিচ কেটে গিয়ে পড়া যাবে না, কিংবা নির্দিষ্ট উচ্চতার মধ্যে লেখা ধরাতে হলে, হরফের মূল উচ্চতা কমাতে হবে, ফলে বোধ্যতা (Legibility) কমে যাবে৤ পড়া কঠিন হবে৤

        ইংরেজি লেখা কিন্তু এক তলা, আর হরফ পাশাপাশি পর পর বসিয়ে লেখা হয়৤ ফলে ইংরেজি লিখতে, পড়তে সুবিধে৤ তাই বিশ্বজুড়ে ইংরেজি লেখার কদর৤ অবশ্য ইংরেজি লেখার যে রোমান লিপি, তার গঠনও খুব সরল৤

        বাংলা লেখা দ্বিতীয় প্রজন্মের হলেও লেখায় তা ত্রি-স্তরীয়ই থাকবে, তবে যুগ্মহরফ বা দলাপাকানো মণ্ডহরফ/হরফমণ্ড সরল হবে, স্বচ্ছ হবে৤ ফলে খুব সহজে তা পড়া যাবে৤

        তৃতীয় প্রজন্মে গিয়ে বাংলা লেখা ত্রিস্তর থেকে কমে হবে দুই তলা বা দ্বিস্তর৤ আর লেখার কারিগরি কৌশলও অনেক পালটে যাবে৤
        চতুর্থ প্রজন্মের লিখন কারিগিতে পৌঁছে বাংলা লেখা হবে ইংরেজির মতোই এক-স্তরীয় (Monotier), এবং হরফ কেবল পাশাপাশি পর পর বসিয়ে লেখা যাবে৤ লেখার কৌশলও আরও অনেকটা পালটে যাবে৤
        এসব যখন কার্যক্ষেত্রে ব্যবহার করা হবে তখন বাংলা সহজে লেখাও যাবে, সহজে পড়াও যাবে, মোটামুটি হরফ পরিচয় হলেই বাংলা লেখা সহজে পড়া যাবে, আর কম্পিউটারে সহজে লেখাও যাবে৤ তখন বানানও সরল হবে, ফলে বানান ভুলও আর প্রায় হবে না৤ অনায়াসে মনের আনন্দে তখন বাংলা সহজে লেখাও যাবে, সহজে পড়াও যাবে৤ আনন্দময় সে দিনের অপেক্ষায় রয়েছে বাংলার ভাষা এবং লিখন কারিগরি৤

        তবে সবকিছু একবারে, একত্রে সংস্কার করার কোনও চেষ্টা করা হবে না, তেমন হলে সব প্রয়াসই ভণ্ডুল হয়ে যাবে৤ তখন বাংলাভাষা আর চেনাই যাবে না৤ তেমন দুর্ঘট তৈরি করা তো আমাদের উদ্দেশ্য নয়৤ তাই বুঝে সাবধানে পা ফেলতে হবে৤ হঠকারী কোনও চেষ্টা/চিন্তার স্থান নেই৤ অতীব সামান্য সংস্কার করে তা দীর্ঘ দশ বছর ধরে ব্যবহার করে সেটি সম্পূর্ণ আত্মস্থ হলে, তবে পরবর্তী পরিবর্তনে যাওয়া হবে৤ কালকেই একবারে সব পালটে ফেলা হবেনা, তেমন অতি-উৎসাহ বাংলাভাষার পক্ষে বরং ক্ষতিকর হবে৤

        এমন ফন্ট(কম্পিউটারে লেখার হরফ) তৈরি হয়েছে,যা দিয়ে সাধারণ লিখনও লেখা যাবে, আবার অগ্রগত রীতিতেও লেখা যাবে, লিখন হবে একস্তর৤সেটি বিন্দুনির্মিত ফন্ট, তাই অন্য ফন্ট থেকে পার্থক্য করা যাবে সহজেই৤ লিপি বা ফন্ট দুটির মধ্যে একটি হল-- অর্ণবীলিপি-বাংলা১৪, এবং অন্যটি হল, নীরবিন্দু-বাংলা১৪৤ যেমন--
উইকিপিডিয়াউইকিপিডিয়া  ঝিলিমিলিঝিলিমিলি

প্রজন্ম/প্রজন্ম
লিখন/লিখন
স্তর/স্তর
১ম প্রজন্ম/১ম প্রজন্ম
ম—ও, প—এ, পক্ষ, জ্ঞান, খর্জুর
ম—ও, প—এ,
পক্ষ, জ্ঞান, খর্জুর
এক-স্তর
(Monotier)
২য় প্রজন্ম/২য় প্রজন্ম
মত্ত, পত্র,
পক্ষ/পক্‍ষ,  জ্ঞান/জ্‍ঞান
মত্ত, পত্র, পক্ষ/পক্‍ষ, জ্ঞান/ জ্‍ঞান
৩য় প্রজন্ম/৩য় প্রজন্ম
প্‍রথম, ত৒ক, (ইচ্ছে=)ইচ্ছ৙, (মুচ্ছো=) মুচ্ছৗ
প্‍রথম, ত৒ক,
(ইচ্ছে=)ইচ্ছ৙, (মুচ্ছো=)মুচ্ছৗ
৪র্থ প্রজন্ম/৪র্থ প্রজন্ম
(বাচিক=ব্‍আচ্‍ইক,ঝোঁক=ঝ্‍ওঁক, সম্ভ্রান্ত=শম্ভ্‍৒আন্ত)
(ব্‍আচ্‍ইক)ব্‍আচ্‍ইক, (ঝ্‍ও৺ক)ঝ্‍ও৺ক, শম্ভ্‍৒আন্তশম্ভ্‍৒আন্ত

       অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্টে সকল প্রজন্মের লিখনই লেখা যাবে, যদিও দ্বিতীয় প্রজন্মে তা ত্রিস্তরই থাকবে, 3-tier.  কিন্তু তৃতীয় প্রজন্মে তা হবে দ্বিস্তর 2-tier, আর চূড়ান্তভাবে চতুর্থ প্রজন্মে লিখন হবে ইংরেজির মতো একস্তর Monotier.

        বাংলায় শোভন লিপি, বা আলংকারিক লিপি প্রায় নেইই৤ তার প্রধান কারণ হল, এর বিশাল যুক্তবর্ণ বাহিনী, আর দ্বিতীয় প্রধান কারণ হল, এর অধিক পরিমাণ হরফ সংখ্যা৤ সেসব সামলে পূর্ণ বর্ণমালা সহ কিছু নতুন ফন্ট বাংলাতে গঠিত হয়েছে৤ তার একটু উদাহরণ দেখা যাক-- 

       এর পরে বাংলা লিখতে গিয়ে এর দমবন্ধ অবস্থার অবসান হবে৤ সেসব কেমন হবে তার কিছু উদাহরণ নিচে দেখা যাক, যদিও এই মুহূর্তে তা খুবই অদ্ভুত মনে হবে৤      
        বাংলা দ্বিতীয় প্রজন্মের লিখনরীতি ও অন্য আরও অগ্রসর রীতির লেখা--
চার প্রজন্মের লেখা --সাধারণ ফন্ট
চার প্রজন্মের লেখা৤ --অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট
চার প্‍রজন্ম৙র ল৙খা৤ --অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট
চ্‍আর প্‍রজন্ম্‍এর ল্‍এখ্‍আ  --অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট

প্রজন্ম
লেখা
যুক্ত বর্ণ বৈশিষ্ট্য
লিখন স্তর
মন্তব্য





প্রথম প্রজন্ম
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রদত্ত
চলতি
মণ্ড হরফ
ত্রি-স্তরীয়
(3-tier)
সাধারণ
দ্বিতীয় প্রজন্ম
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর৤  প্রদত্ত৤
স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ
যৌক্তিভাবে ইংরেজি লেখাকে ছাপিয়ে গেছে৤
ত্রি-স্তরীয়
(3-tier)
অগ্রগত৤
ইংরেজি লেখাকে ছাপিয়ে যাওয়া৤
ত্‍রীতীয় প্‍রজন্ম
রবীন্দ্‍রনাথ ঠাকুর৤ প্‍রদত্ত৤
স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ
ত্‍রীতীয় প্‍রজন্ম৙র ল৙খা৤
দ্বি-স্তরীয়
(2-tier)
 আরও
অগ্রগত
চত্‍উ৒থ প্‍রজন্ম
রব্‍ইন্দ্‍রন্‍আথ ঠ্‍আক্‍উর৤  
প্‍রদত্ত৤
সম্পূর্ণ স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ৤ হরফ কেবল পর পর পাশাপাশি বসবে৤  স্বরচিহ্ন নেই৤ 
ফলা নেই৤  
ইংরেজি লেখার মতো
এক-স্তরীয়
(Monotier)
অতি
অগ্রগত বাংলা লিখন
          উল্লেখ্য: রোমান হরফে ইংরেজি লেখা সব সময়ে এক-স্তরীয়(Monotier)৤

প্রথম প্রজন্ম--  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রদত্তচার প্রজন্মের লেখা
দ্বিতীয় প্রজন্ম-- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর৤ প্রদত্ত৤ চার প্রজন্মের লেখা
ত্‍রীতীয় প্‍রজন্ম-- রবীন্দ্‍রনাথ ঠাকুর৤ প্‍রদত্ত৤ চার প্‍রজন্ম৙র ল৙খা
চত্‍উ৒থ প্‍রজন্ম-- রব্‍ইন্দ্‍রন্‍আথ ঠ্‍আক্‍উর৤ প্‍রদত্ত৤
                                    চ্‍আর প্‍রজন্ম্‍এর ল্‍এখ্‍আ

এসব লেখা দেখে আশ্চর্য, অদ্ভুত, অবাস্তব মনে হলেও
শতবর্ষ পরে তা আর ততো অবাক মনে হবে না৤

            চতুর্থপ্রজন্মের লেখায় অবশ্য “স্ফার” অর্থাৎ ‘এক ঝলকে দেখার পরিসীমা’ বৃদ্ধি পাবে, কারণ হরফ পাশাপাশি বসায় অনুভূমিক স্থান বেশি লাগবে৤ ফলে শব্দ পড়তে অভ্যাস করতে হবে৤ যে কোনও শব্দ আমরা বানান করে পড়ি না, তা দেখে একঝলকে তার পাঠ অভ্যাস অনুযায়ী পড়ি৤ এজন্য একই ধরনের বানান হলে পড়তে ভুল হবার আশংকা বেশি৤ নয়তো ধীরে ধীরে ধরে ধরে শব্দ প্রায় বানান করে পড়তে হয়৤ কলম কমল লিখলে তা পড়ায় ভুলের আশংকা বাড়ে৤



          বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণ সব সময়ে(অ থেকে ঔ), যে-কোনও একটি স্বরবর্ণের সাহায্যে উচ্চারিত হয়৤ তবে সাধারণভাবে তা অ-ধ্বনি সহযোগে উচ্চারিত হয়৤অ-এর কোনও বাহ্য-চিহ্ন নেই বলে, ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে অ-এর উপস্থিতি দেখা/বোঝা যায় না৤ নিচে যেমন এক-একটি ক্ষেত্রে এক-একটি স্বরবর্ণ যোগে উচ্চারণ হচ্ছে, ‘অ’ বাদে বাকি স্বরবর্ণের চিহ্ন আছে বলে, সেই সংযোগ সহজে বোঝা যায়৤

ি
কা
কি
কী
কু
কূ
কৃ
কে
কৈ
কো
কৌ
 কলিকাতা=ক্‌+অ,   ল্‌+ি(=ই),   ক্‌+া(=আ),   ত্‌+া(=আ)=কলিকাতা
লক্ষণীয়-- ক=ক্‌+অ, কিন্তু লি=‘ল্‌+অ+ই’ হবে না৤ এটি হবে ল্‌+ই=ল+ি=লি৤
         বাংলাদেশ সরকার এই ধরনের সহজ লিখনরীতির দিকে ক্রমে অগ্রসর হচ্ছে৤

নিচে বিভিন্ন লিখন প্রয়াস লক্ষ্য করা যাক-- 

 হরে কৃষ৏  হরে কৃষ৏      কৃষ৏  কৃষ৏  হরে হরে
 হরে রাম হরে রাম       রাম রাম হরে হরে৥
হরে কৃষ৏  হরে কৃষ৏
কৃষ৏  কৃষ৏  হরে হরে
 হরে রাম হরে রাম     
রাম রাম হরে হরে৥
হরে কৃষ্ণ  হরে কৃষ্ণ       
কৃষ্ণ কৃষ্ণ  হরে হরে
হরে রাম  হরে রাম    
রাম রাম  হরে হরে৥
হরে কৃষ্ণ  হরে কৃষ্ণ  
কৃষ্ণ কৃষ্ণ  হরে হরে
হরে রাম  হরে রাম     
রাম রাম  হরে হরে৥
হরে ক্রীশ্ন  হরে ক্রীশ্ন    
ক্রীশ্ন ক্রীশ্ন  হরে হরে
হরে রাম  হরে রাম    
রাম রাম  হরে হরে৥
হরে ক্‍রীশ্ন  হরে ক্‍রীশ্ন    
ক্‍রীশ্ন ক্‍রীশ্ন  হরে হরে
হরে রাম  হরে রাম    
রাম রাম  হরে হরে৥
হর৙ ক্‍রীশ্ন হর৙ ক্‍রীশ্ন
ক্‍রীশ্ন ক্‍রীশ্ন হর৙ হর৙
হর৙ রাম হর৙ রাম      
রাম রাম হর৙ হর৙৥

হর৙ ক্‍রীশ্ন  হর৙ ক্‍রীশ্ন    
ক্‍রীশ্ন ক্‍রীশ্ন  হর৙ হর৙
হর৙ রাম  হর৙ রাম     
রাম রাম  হর৙ হর৙৥

হর৙ ক্‍রীশ্ন হর৙ ক্‍রীশ্ন
ক্‍রীশ্ন ক্‍রীশ্ন হর৙ হর৙
হর৙ রাম হর৙ রাম       
রাম রাম হর৙ হর৙৥

হর৙ ক্‍রীশ্ন  হর৙ ক্‍রীশ্ন  
ক্‍রীশ্ন ক্‍রীশ্ন  হর৙ হর৙
হর৙ রাম  হর৙ রাম        
রাম রাম  হর৙ হর৙৥

হর৙ ক্‍রীশ্ন হর৙ ক্‍রীশ্ন  
ক্‍রীশ্ন ক্‍রীশ্ন হর৙ হর৙
হর৙ রাম হর৙ রাম         
রাম রাম হর৙ হর৙৥

হর৙ ক্‍রীশ্ন  হর৙ ক্‍রীশ্ন  
ক্‍রীশ্ন ক্‍রীশ্ন  হর৙ হর৙
হর৙ রাম  হর৙ রাম     
রাম রাম  হর৙ হর৙৥

হর৙ ক্‍রীশ্ন হর৙ ক্‍রীশ্ন  
ক্‍রীশ্ন ক্‍রীশ্ন হর৙ হর৙
হর৙ রাম হর৙ রাম        
রাম রাম হর৙ হর৙৥




  ==========================================

দ্রষ্টব্য--
১৤বাংলা যুক্তবর্ণের প্রকৃতি নির্ধারণ, দেশ(৫৪বর্ষ, ৪০ সংখ্যা), ০১/০৮/১৯৮৭, কোলকাতা
২৤বাংলা যুক্তবর্ণের প্রকৃতি নির্ধারণ ও তা লেখার সাধারণীকরণ--সংকলন: অল ইন্ডিয়া ওরিয়েন্টাল   কনফারেন্স (AIOC), ৩৩তম সেশন, ১৯৮৬ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন, সল্টলেক, কোলকাতা    
৩৤বাংলা ইঞ্জিনীয়ারিং বর্ণমালা-- আজকাল(৩য়বর্ষ, ৩২১ সংখ্যা), ২১/০২/১৯৮৪, কোলকাতা 
৪৤            -- সারস্বত(ত্রৈমাসিক),[৮ম বর্ষ,২য় সংখ্যা,শারদ ১৩৮২,জুলাই-সেপ্টেঃ ১৯৭৫],কোলকাতা
৫৤বাংলা ইঞ্জিনীয়ারিং বর্ণমালা-- প্রসঙ্গ: বাংলাভাষা(বই), পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি,    ২০/০৫/১৯৮৬, কোলকাতা   
৬৤বাংলা ইউনিকোড ফন্ট-- জ্ঞান ও বিজ্ঞান(৬১ বর্ষ), জুলাই-আগস্ট-নভেম্বর ২০০৮, কোলকাতা
৭৤বাংলা বর্ণ তুলনাংক--সাহিত্য ও সংস্কৃতি(১১বর্ষ, ৪র্থ সংখ্যা), জানু-মার্চ ১৯৭৬, কোলকাতা
৮৤লাইনো মেশিনে ছাপা বনাম সাধারণ ছাপা-- সাহিত্য ও সংস্কৃতি(১২ বর্ষ, ২য় সংখ্যা), জুলাই -  সেপ্টেম্বর ১৯৭৬, কোলকাতা
৯৤সাক্ষরতা প্রসারে ছাত্রছাত্রীদের সম্ভাব্য ভূমিকা--পথসংকেত(২য় বর্ষ,১সংখ্যা), ডিসেঃ১৯৭৬,কোলকাতা
১০৤বাংলাভাষায় “এ্যা” ধ্বনি-- সাহিত্য ও সংস্কৃতি(১৩ বর্ষ,২য় সংখ্যা),জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৯৭৭,কোলকাতা
১১৤বাংলা ভাষায় বক্র আ-- ভাষা(২য়বর্ষ, ২য়সংখ্যা), মে-অক্টোবর ১৯৮৩, কোলকাতা
১২৤অ-বর্ণের জন্য নতুন প্রতীক প্রয়োজন-- সমকালীন(ডিসেম্বর ১৯৭৭), কোলকাতা
১৩৤প্রাথমিক শিক্ষা ও ইংরেজি--সত্যযুগ(দৈনিক) ২৮/০১/১৯৭৮, কোলকাতা
১৪৤বাংলা সংক্ষেপ শব্দ --সাহিত্য ও সংস্কৃতি-(১৪ বর্ষ, ২য় সংখ্যা) জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ -কোলকাতা         
১৫৤বাংলা স্বরবর্ণের সজ্জা-- আজকাল(৪র্থ বর্ষ, ২৪২ সংখ্যা), ০৪/১২/১৯৮৪, কোলকাতা 
১৬৤বাংলাভাষা সংস্কারে বাধা কোথায়--সত্যযুগ(দৈনিক),[১৩বর্ষ, ৩৩৬ সংখ্যা] ৩০/১২/১৯৮৪, কোলকাতা
১৭৤বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণের সজ্জা-- প্রমা,(৮ম বর্ষ, ২য় সংখ্যা), জানু-মার্চ-১৯৮৬, কোলকাতা
১৮৤বাংলাভাষার মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা:সমস্যা ও প্রতিকার--গণশক্তি(২২বর্ষ,২৮৪সংখ্যা),১৫/১০/১৯৮৮, কোলকাতা
১৯৤বাংলাভাষা পরিকল্পনা-- সাহিত্য ও সংস্কৃতি(২৫বর্ষ, ৪র্থ সংখ্যা), জানু-মার্চ ১৯৯০, কোলকাতা
২০৤বাংলা বানান:সংস্কার কাজ শুরু হোক-- নন্দন(৩৯বর্ষ, ৮ম সংখ্যা), আগস্ট ২০০৩, কোলকাতা
২১৤বাংলা নতুন-বানান-- সৃষ্টিসন্ধান(ওয়েবসাইট), সফ্‌টওয়্যার আপলোড, জুলাই ২০০৫, চন্দননগর
২২৤বাংলাভাষার সংকট: কী ও কেন-- আজকাল(২৫বর্ষ, ২৬৮সংখ্যা), ২১/১২/২০০৫, কোলকাতা
২৩৤বাংলাভাষার প্রাণচিহ্ন-- সৃষ্টিসন্ধান(ওয়েবসাইট), প্রবন্ধ, গ্রীষ্ম ১৪১২?, চন্দননগর
২৪৤বাংলা বানান সংস্কার কাজ শুরু হোক-- সৃষ্টিসন্ধান(ওয়েবসাইট), প্রবন্ধ, ১৪১২, চন্দননগর
২৫৤চারুভাষা বাংলা--সৃষ্টিসন্ধান(ওয়েবসাইট), প্রবন্ধ, জানুয়ারি ২০০৬ শীত সংখ্যা,  চন্দননগর
২৬৤              -- বাক্‌প্রতিমা, আন্দামান(এখান থেকে সৃষ্টিসন্ধান ওয়েবসাইটে প্রকাশিত)
২৭৤ই-মেল করো বাংলায়-- আনন্দমেলা(৩২বর্ষ, ৮সংখ্যা), ডিসেম্বর ২০০৬, কোলকাতা, প্রযুক্তি রচনা৤
২৮৤যুক্তবর্ণ:বাংলা শিক্ষায় চোরাবালি-- আজকাল(২৭বর্ষ, ১৩৮সংখ্যা), ১০/০৮/২০০৭, কোলকাতা
২৯৤বাংলা লেখা কেমন হবে-- বহু পর্বে প্রকাশিত লেখা, বাভাস, জুন ২০১১-- থেকে জানুঃ২০১৮, কোলকাতা
৩০৤ওয়েবে বাংলা-- সাহিত্যের ইয়ারবুক(দশম বর্ষ), জানুয়ারি ২০১২, কোলকাতা
৩১৤বাংলা লেখা ছাপিয়ে গেল ইংরেজিকে--মাতৃভাষা(নববর্ষ, মার্চ-এপ্রিল ২০১৫), ছত্তিশগড়
৩২৤বাংলা বানান প্রসঙ্গে-- আজকাল(৩৫বর্ষ, ২৭৮ সংখ্যা), ০২/০১/২০১৬, কোলকাতা
৩৩৤বাংলা বানান প্রসঙ্গে-- সম্প্রীতি, (১৬বর্ষ), ২০১৬, চন্দননগর
৩৪৤বাংলা নিয়ে ভাবনা বাসনা-- অভিমুখ(৪র্থ বর্ষ, ১ম সংখ্যা),জানু--এপ্রিল ২০১৭, সিউড়ি, বীরভূম 
৩৫৤ভাষাটির নাম বাংলা-- নবকল্লোল(৫৭বছর, ১২ সংখ্যা), মার্চ-এপ্রিল ২০১৭, কোলকাতা
৩৬৤কোন হরফ কত বার-- সংবাদ নজর(১ম বর্ষ, ২৪৪সংখ্যা), ৩ এপ্রিল,২০১৮ কোলকাতা৤  


==========================================









                          পরিমার্জন ১৬/০৮/২০১৮