কম্পিউটার বাংলা পড়ে শোনাচ্ছে
বিনামূল্যে ফন্ট ডাউনলোড লিংক--
অহনলিপি-বাংলা১৪ ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজ ডাউনলোড লিংক:
ডাউনলোড করা এই ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজের মধ্যে আছে ইউনিকোড ফন্ট(কম্পিউটারে লেখার হরফসমূহ) AhanLipi-Bangla14.ttf , তার উপরে ক্লিক করলে ফন্ট ইনস্টল হয়ে যাবে সঙ্গে কিবোর্ড(setup.exe) দেওয়া আছে তাতে ক্লিক করলে কিবোর্ড ইনস্টল হয়ে যাবে কিবোর্ড দিয়ে সহজে লিখতে পারবেন
যুক্তবর্ণ স্বচ্ছ, সহজ সঙ্গে কিবোর্ডের নক্সা দেওয়া আছে
অন্যান্য ফন্টও ডাউনলোড করে নিন
এই ফন্ট না হলে লেখার উদ্দেশ্য বোঝা যাবে না
সঙ্গে দেওয়া ফাইল দেখে নিতে হবে
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default text font setting)
Default text font setting ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
(bottom right) click on down arrow head
Default input Language
Bengali(India)--Bn14
Installed Services
(move up)--BN Bengali(India)--Keyboard--Bn14
EN English
-->OK
→→→→→ (Display) → Clipboard--Font--Paragraph--Styles--Editing
(right corner) styles
Normal--right click
Modify
Modify style
Normal
formatting
AhanLipi-Bangla14=11point
all script/complex
New documents Based on this template
Format
Font
Latin text
Font
AhanLipi-Bangla14, Regular =11point
Complex scripts
Font
AhanLipi-Bangla14, Regular =11point
-->OK
-->OK
এবারে টেক্সটে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ AhanLipi-Bangla14 ফন্টে সকল কিছু লেখা যাবে
এবং
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default Internet font setting)
Default Internet font setting ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং
(top left) Tools
Options > contents
Fonts & Colors
Default font:=AhanLipi-Bangla14
Advanced...
Fonts for: =Bengali
Proportional = Sans Serif, Size=20
Serif=AhanLipi-Bangla14
Sans Serif=AhanLipi-Bangla14
Monospace=AhanLipi-Bangla14, Size=20
-->OK
Languages
Choose your preferred Language for displaying pages
Choose
Languages in order of preference
Bengali[bn]
-->OK
--> OK
এবারে ইন্টারনেট খুললে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ ফন্টে সকলকিছু দেখা যাবে নেটে একই ফন্টে সব কিছু লেখাও যাবে
২৬/০৭/২০১৮
বৃহস্পতিবার
কম্পিউটার
বাংলা পড়ে শোনাচ্ছে
মনোজকুমার
দ. গিরিশ
যুগ পালটাচ্ছে, এগোচ্ছে যন্ত্রীকৃত হচ্ছে আধুনিক
যুগ হল তথ্যপ্রযুক্তির যুগ, কম্পিউটারের যুগ এখন কম্পিউটার কত কিছু যে করছে তার
হিসেব রাখাই কঠিন রোবোট তো কম্পিউটারের একটা ফর্ম, সেই রোবোট দিয়ে কত যে কাজ
করানো হচ্ছে তার ঠিক নেই কম্পিউটার রূপী রোবোট তো এখন গৃহভৃত্য৻ তাকে দিয়ে নাকি
কতই না কাজ করিয়ে নেওয়া হচ্ছে
সে হচ্ছে ঠিকই, কম্পিউটার যে বাংলাও পড়ছে
সেটা একটু দেখা যাক হ্যাঁ, আপনি আপনার নাম লিখে দিলে কম্পিউটার আপনার নাম পড়ে
শোনাবে হ্যাঁ, বাংলাতেই বাংলায় তো আধুনিক ইউনিকোড ফন্ট(কম্পিউটারে লেখার হরফসমূহ) তৈরি
হয়েছে, তা হলে কম্পিউটার কেন আর বাংলা পড়বে না, বাংলা বলবে না?
প্রথমে গুগুল ট্রানশ্লেট(Google translate) বুকমার্ক করে রাখুন,
( https://translate.google.co.in/ ), তারপরে তা ওপেন করে সেখানে যে বক্স দেখবেন সেখানে, বক্সের উপরে ‘বাংলা’ মার্ক করে নিন, আর ডানদিকে ইংরেজি মার্ক করে নিন এবার বক্সে একটা কথা লিখুন, দেখবেন সেটা ইংরেজিতে অনুবাদ হয়ে গেছে বক্সের নিচের দিকে দেখুন একটা স্পিকারের মতো আইকন আছে, তাতে ক্লিক করলে, কম্পিউটার শব্দটি পড়ে শোনাবে বাংলা অংশে ক্লিক করলে বাংলা বলবে, আর ইংরেজি অংশে ক্লিক করলে ইংরেজি বলবে যান্ত্রিক শব্দ নয়, মনুষ্য কণ্ঠ
প্রথমে গুগুল ট্রানশ্লেট(Google translate) বুকমার্ক করে রাখুন,
( https://translate.google.co.in/ ), তারপরে তা ওপেন করে সেখানে যে বক্স দেখবেন সেখানে, বক্সের উপরে ‘বাংলা’ মার্ক করে নিন, আর ডানদিকে ইংরেজি মার্ক করে নিন এবার বক্সে একটা কথা লিখুন, দেখবেন সেটা ইংরেজিতে অনুবাদ হয়ে গেছে বক্সের নিচের দিকে দেখুন একটা স্পিকারের মতো আইকন আছে, তাতে ক্লিক করলে, কম্পিউটার শব্দটি পড়ে শোনাবে বাংলা অংশে ক্লিক করলে বাংলা বলবে, আর ইংরেজি অংশে ক্লিক করলে ইংরেজি বলবে যান্ত্রিক শব্দ নয়, মনুষ্য কণ্ঠ
ধরুন আপনার নাম ‘প্রসেনজিৎ’[প্রসেনজিৎ
প্রোসেনজিৎ প্রসেনজিত প্রোসেনজিত], সঙ্গে ‘সুকুমার দাস’ এই নামদুটি বাংলায় লিখুন, এবার নীল অংশ পুরোটা কপি করে শুনুন সেটা মুছে দিয়ে এবার কেবলমাত্র প্রসেনজিৎ
প্রোসেনজিৎ প্রসেনজিত প্রোসেনজিত অংশ পুরোটা
কপি করে শুনুন
দ্বিতীয় নামটি আপনি কিবোর্ডের কিছুমাত্র না জেনেই লিখতে পারবেন আপনার নাম কম্পিউটার বলছে মনুষ্য কণ্ঠেই তবে কেউ আপনার ল্যাপটপের ভিতরে বসে নেই৻ যেমনি থাকেনা টিভির ভিতরে, রেডিয়োর ভিতরে
দ্বিতীয় নামটি আপনি কিবোর্ডের কিছুমাত্র না জেনেই লিখতে পারবেন আপনার নাম কম্পিউটার বলছে মনুষ্য কণ্ঠেই তবে কেউ আপনার ল্যাপটপের ভিতরে বসে নেই৻ যেমনি থাকেনা টিভির ভিতরে, রেডিয়োর ভিতরে
হয়তো জানেন ইংরেজিতে একটি বাক্য আছে, যেখানে
ইংরেজি (রোমান) হরফ সবই আছে বাক্যটি হল-- A quick brown fox jumps over the lazy dog. বাংলায় তেমন বাক্য নেই না থাকার কারণ বাংলায়
হরফ সংখ্যার বাহুল্য, আছে স্বরচিহ্ন, আছে ব্যঞ্জনচিহ্ন বা ফলা, এবং গুরুতর প্রধান
কারণ, অগণিত দলা পাকানো যুক্তব্যঞ্জন বা যুক্তবর্ণ, মণ্ডহরফ
বাংলায় কতগুলি যে যুক্তবর্ণ আছে তার হিসেব
কারও বোধ হয় জানা নেই আমার একটি হিসেব মতো তা হল-- ৬৪৬টি তবে সবগুলি বিশুদ্ধ নয়
সে আবার কেমন কথা? ধরুন ‘সংগীত’ লেখা হল, তার “সং” যুক্তবর্ণ, ‘গঁদ’-এর “গঁ”
যুক্তবর্ণ, ‘বাঃ’ লিখলে সেটাও যুক্তবর্ণ এমনি ধরনের যেগুলি কেবলমাত্র নামে ব্যঞ্জনবর্ণ, সেগুলি
দিয়ে গঠিত যুক্তবর্ণগুলি, এবং অন্য বিশেষকিছু ক্ষেত্র বাদ দিয়ে বাংলায় বিশুদ্ধ
যুক্তবর্ণ ৩৯৫টি বহু বছরের অনুসন্ধানে এটা পাওয়া গেছে নিচের লিংকটি দেখলে ব্যাপারটা খানিক স্পষ্ট হবে--
বাংলায় আছে স্বরচিহ্ন, অর্থাৎ স্বরবর্ণের
দ্বৈতীয়িক রূপ(Secondary
form) তার সংখ্যা ১০টি(া
ি ী ু ূ ৃ ে ৈ ো ৌ), একটি স্বরবর্ণ “অ”-এর কোনও বাহ্যিক দৃশ্যরূপ না থাকায় তা দৃশ্য নয়,
তা অনুভব্য রূপ এটি ভাষানির্মাণের একটি উজ্জ্বল দিক, যাতে সে চিহ্ন দৃশ্যত
ব্যবহার করতে না হয়, সে কারণে সকল ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে সে অনুভব্য অদৃশ্য রূপ বা
ধ্বনি যুক্ত হয়ে বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণগুলির উচ্চারণ সহজ হয়েছে ইংরেজিতে কিন্তু তার ব্যঞ্জনবর্ণগুলি
সহজে উচ্চারণ করা যায় না, সেজন্য তাদের প্রতিটিকে পৃথক নামে চিহ্নিত করতে হয় যেমন--
b=bi:, c=si:, d=di:, f=ef , l=el, q=kju:, s=es ইত্যাদি
বাংলাভাষী কিশোর ভয়ে শিউরে
উঠছে-- ওঃ বাংলাটা কী কঠিন!
বটে, সেটা তো তার মাতৃভাষা,
তাহলে তা কঠিন কেন? বাংলা লেখার জটিলতা বা কাঠিন্যই ভাষার কাঠিন্য বলে মনে হচ্ছে একটা হরফকে স্বরচিহ্ন আর ব্যঞ্জনচিহ্ন তথা ফলা মিলে ১৮ রকম ভাবে ঘেরে স্বরচিহ্ন ১০টি, ফলা চিহ্ন ৮টি, এই মোট ১০+৮=১৮ রকম তারপরেও যদি তা সরল মনে হয় তবে তার মানসিকতা নিয়েই বরং ভাবতে হয়!
বাংলা লেখা জটিল হবার দুটি প্রধান কারণ--(১)স্বরচিহ্ন, এবং ব্যঞ্জনচিহ্ন(তথা ফলা) (২)যুক্তবর্ণের অনিয়ত দলা পাকানো অপরিচিত গঠন
বাংলা লেখা জটিল হবার দুটি প্রধান কারণ--(১)স্বরচিহ্ন, এবং ব্যঞ্জনচিহ্ন(তথা ফলা) (২)যুক্তবর্ণের অনিয়ত দলা পাকানো অপরিচিত গঠন
এর সমাধান করে, বাংলা লেখা হলে, তখন আর বাংলাটা ‘কী কঠিন’ মনে হবে না খানিকটা সমাধান করা অবস্থা
হল--
(মোট পাঁচ খণ্ড)লেখাপড়া -- বাংলা শিক্ষার প্রাথমিক বই প্রথম খণ্ড :
বাংলা দ্বিতীয় প্রজন্মের ইউনিকোড ফন্ট
সকল যুক্তবর্ণ যেখানে স্বচ্ছ করা
হয়েছে, তার ধারণা পাবার জন্য শিশুদের পাঠ্য হিসেবে রচিত একটি বই দেখলে বিষয়টা
খানিকটা অনুমান করা যাবে-- লিংক:
যুক্তাক্ষরটা জানবেন বিশেষ সুবিধের
নয়( আটপৌরে দিনপঞ্জী--অঞ্জুর বাৎসরিক পত্র, ফাদার দ্যতিয়েন, পৃ-৭৩)
আমরা এখন যেভাবে লিখি সেটা হল প্রথম প্রজন্মের লিখন প্রযুক্তি
কেমন সে প্রযুক্তি? যেমন লিখি
এখানে ত+ত দলা পাকিয়ে হয়ে গেছে
যেন স্বরবর্ণ ‘ও’-এর মাথায় একটা মাত্রা বসানো! আবার ‘উষ ’ লেখায় ষ+ণ হয়ে গেছে ষ দেখে এটা মনে হচ্ছে ষ+ঞ! সেটাকে যদি সঠিকভাবে ষ+ণ=ষ্ণ লেখা যায়, তবে ঘাম ঝরানো এ কুটিল ব্যাপারটি বেশ সহজ হয়, এবং সবাই অনায়াসে বুঝতে পারে লেখার উদ্দেশ্য তো অন্যকে নিজের কথা/মনোভাব/বক্তব্য সহজে বোঝানো তাই লেখাটা সহজ হলে সেটা বেশ কাজের হবে বাংলায় আছে অঢেল যুক্তবর্ণ সেগুলিকে সহজে বুঝতে পারলে লাভই হবে তাই বাংলা যুক্তবর্ণের দলাপাকানো মণ্ডরূপ সরল করে লেখাই হল দ্বিতীয় প্রজন্মের লিখনপ্রযুক্তি
এখানে ত+ত দলা পাকিয়ে হয়ে গেছে
যেন স্বরবর্ণ ‘ও’-এর মাথায় একটা মাত্রা বসানো! আবার ‘উষ ’ লেখায় ষ+ণ হয়ে গেছে ষ দেখে এটা মনে হচ্ছে ষ+ঞ! সেটাকে যদি সঠিকভাবে ষ+ণ=ষ্ণ লেখা যায়, তবে ঘাম ঝরানো এ কুটিল ব্যাপারটি বেশ সহজ হয়, এবং সবাই অনায়াসে বুঝতে পারে লেখার উদ্দেশ্য তো অন্যকে নিজের কথা/মনোভাব/বক্তব্য সহজে বোঝানো তাই লেখাটা সহজ হলে সেটা বেশ কাজের হবে বাংলায় আছে অঢেল যুক্তবর্ণ সেগুলিকে সহজে বুঝতে পারলে লাভই হবে তাই বাংলা যুক্তবর্ণের দলাপাকানো মণ্ডরূপ সরল করে লেখাই হল দ্বিতীয় প্রজন্মের লিখনপ্রযুক্তি
তৃতীয় প্রজন্মে এসে এর সঙ্গে প্রয়োগ করা হবে আরও একটি নতুন পথ তা
হল সকল স্বরচিহ্ন সাথী হরফের ডাইনে তথা পরে বসবে যেমন, দেশ=দশ, বেশে=বশ সাধারণভাবে
বাংলা লেখা তিনতলা(3-tier), যেমন-- ‘খর্জুর’ লিখতে “র্জু”-এর উপরে রেফ, নিচে উ-কার, আর মাঝখানে মূল হরফ “জ” এভাবে তা গঠিত হচ্ছে তিনতলা(3-tier) করে
কিন্তু তৃতীয় প্রজন্মে এসে বাংলা লেখা হবে দুই তলা(2-Tier) আর, এই প্রযুক্তির পক্ষে প্রয়োজনীয় অন্য আরও বেশ কিছু পরিবর্তন করা হবে
কিন্তু তৃতীয় প্রজন্মে এসে বাংলা লেখা হবে দুই তলা(2-Tier) আর, এই প্রযুক্তির পক্ষে প্রয়োজনীয় অন্য আরও বেশ কিছু পরিবর্তন করা হবে
চতুর্থ প্রজন্মে বাংলা লিখন কারিগরি হবে আরও অগ্রগত, খুবই সরল--
স্বরচিহ্ন থাকবে না, ফলা তথা ব্যঞ্জনচিহ্ন থাকবে না লেখা হবে ইংরেজির মতো হরফ
কেবল পাশাপাশি পর পর বসিয়ে, আর লেখার উচ্চতা হবে ইংরেজি লেখার মতোই একতলা (Monotier) যা হবে সরল এবং যুক্তিভিত্তিক, লিখন প্রগতির পক্ষে যুগ ও বাস্তব সময়ের
সমতালের
(মোট পাঁচ খণ্ড)লেখাপড়া -- বাংলা শিক্ষার প্রাথমিক বই প্রথম খণ্ড :
বাংলায় আছে স্বরচিহ্ন দশটি, আছে
ব্যঞ্জনচিহ্ন তথা ফলারূপ, তার সংখ্যা ৮টি, সাতটি ব্যঞ্জনবর্ণের(ণ ন ম য র ল ব)
আটটি ফলারূপ র-এর দুটি রূপ-- রেফ এবং র-ফলা, তাই সংখ্যায় ফলা চিহ্ন ৮টি
এত সব সামলে বাংলায় ধারক বাক্য(প্যানগ্রাম[Pangram="every letter"]) তৈরি করা কঠিন অবশ্য তেমন একটি বাক্য বাংলায় তৈরি করা হয়েছে দ্বিতীয়
প্রজন্মের ফন্টে বাক্যটি লেখা হল--
বিষণ্ণ ঔদাসীন্যে
ঊষাবৌদি বাংলাভাষায় প্রচলিত ঈশপের নিখুঁত গল্পটির ডালপালা অর্ধেক ছড়াতেই ঋতু
ভুঁইঞা আর ঐন্দ্রিলা ধড়ফড়িয়ে দারুণ হৈ-হৈ কোরে উঠল-- ওঃ,
ব্যাস্ এবার থামো তো, বুঝেছি বড্ডো পুরানো ঢঙের কেমন এক গল্প যার নীতিবাক্য হোলো, “মূঢ়
আড়ম্বর ও আত্মশ্লাঘার ফল জীবনে বিঘ্ন ও বৃহৎ ক্ষতি” -- তাই না, এ্যাঁ?
০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬/- ৫৬/-
লেখাটি কপি করে
বক্সের মধ্যে পেস্ট করুন ব্যাস আপনার কাজ শেষ, বাকি কাজটা কম্পিউটার করবে স্পিকারে ক্লিক করুন কম্পিউটার পড়ে শোনাবে
লেখাটা আর এর অনুবাদও করে দেবে ডানদিকের উদ্দিষ্ট জায়গাতে
এখানে আছে সকল
স্বরবর্ণ(১১), সকল ব্যঞ্জনবর্ণ(৪০), সকল স্বরচিহ্ন (১০), সকল ব্যঞ্জনচিহ্ন/ফলা(৮),
সংখ্যা(১০), টাকা ও রুপি চিহ্ন
তবে স্বাভাবিকভাবেই
সকল যুক্তবর্ণ এখানে থাকা যে সম্ভব নয়, সেটা না বললেও বোঝা যাবে
এখানে সব শব্দই যে আমাদের উচ্চারণ মতো ১০০ ভাগই
হবে তা বলা যায় না, তবে ৯৮ ভাগ হবে উচ্চারণে বিভেদ তো থাকেই কম্পিউটার ইংরেজি
হরফে কথাটা বক্সের তলায় লিখেও দেবে
নিচের পংক্তি দুটো কপি করে শুনুন--
নিচের পংক্তি দুটো কপি করে শুনুন--
কম্পিউটার-- ‘হ’-কেমন করে পড়বে তা দেখার জন্য ধরি লেখা
হল, রিহ্যাবিলিটেশনের কাজ ঠিক মতো হল কিনা তা দেখার জন্য হল-এ ঢুকে মালুম হল, তা হল
না হঠাৎ
হঠাত্ জিৎ জিত্ প্রসেনজিৎ প্রসেনজিত্ কত নত অবগত অবনত
এর পরে লিখুন--
প্রথমবারে দ্রুত পড়বে, ২য় বারে ধীরে ধীরে, ৩য় বারে দ্রুত, ৪র্থ বারে ধীরে ধীরে, এভাবে একাদিক্রমে পড়বে
এর পরে লিখুন--
বাতা বাতাস বায়ু নিলয়
দেখুন
কম্পিউটার কী পড়ে তারপরে শেষের ‘নিলয়’ থেকে ‘য়’ মুছে দিয়ে দেখুন, পুরোটা কী পড়ছে
লিখুন , শুনুন--
অ আ ই ঈ উ ঊ ঋ এ ঐ
ও ঔ
ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ
ঞ ট ঠ ড ঢ ণ ত থ দ ধ ন প ফ ব ভ ম য র ল ব শ ষ স হ ড় ঢ় য় ৎ ং ঃ ঁ
প্রথমবারে দ্রুত পড়বে, ২য় বারে ধীরে ধীরে, ৩য় বারে দ্রুত, ৪র্থ বারে ধীরে ধীরে, এভাবে একাদিক্রমে পড়বে
দ্বিতীয় প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য হল-- যুক্তবর্ণ
হবে স্বচ্ছ এবং যৌক্তিক,
যে-কারণে বাংলা লেখা ইংরেজিকে ছাপিয়ে গেছে লিংক: বাংলা লেখা ছাপিয়ে গেল ইংরেজিকে:http://banglamoy.blogspot.in/2014/10/blog-post.html
যে-কারণে বাংলা লেখা ইংরেজিকে ছাপিয়ে গেছে লিংক: বাংলা লেখা ছাপিয়ে গেল ইংরেজিকে:http://banglamoy.blogspot.in/2014/10/blog-post.html
লেখা অবশ্য হবে যথাপূর্ব
তিনতলা(3-tier)
দ্বিতীয় প্রজন্মের এই লিখন প্রক্রিয়া অন্য
একটি বিশেষ ফন্টে (NiraBindu-Bangla14.ttf নীরবিন্দু-বাংলা১৪) লিখে দেখা যাক--
[এই ফন্টটির লিখন একতলা (Mono-tier)]
এবার, বাংলা লেখা তৃতীয় প্রজন্মের লিখনকারিগরিতে
কেমন করে লেখা হবে তা দেখা যাক--
তৃতীয়
প্রজন্ম:(অহনলিপি-বাংলা১৪)
বীশন্ন
ওউদাশীন্ন উশাবউদী বাংলাভাশায় প্রচলীত ইশপর নীখুঁত গল্পটীর ডালপালা অধক
ছড়াতই রীতু ভুঁইয়াঁ আর ওইন্দ্রীলা ধড়ফড়ীয় দারুন হই-হই কৗর উঠল-- ওঃ, বস্ এবার থামৗ তৗ, বুঝছী বড্ডৗ পুরানৗ ঢঙর কমন
এাক গল্প জার নীতীবাক্ক হৗলৗ, “মুঢ়
আড়ম্বর ও আত্তশ্লাঘার ফল জীবন বীঘ্ন ও ব্রীহৎ খতী”-- তাই না, এ৺? ০১২৩৪৫৬৭৮৯
৳৫৬/- ৫৬/-
এ-কার(ে) কেন “ ” লেখা হল তা নিয়ে দেখুন লিংক:
তৃতীয় প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য হল-- যুক্তবর্ণ হবে স্বচ্ছ, সকল স্বরচিহ্ন সাথী হরফের ডাইনে তথা পরে বসবে, লেখা হবে দুইতলা (2-tier)
তৃতীয় প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য হল-- যুক্তবর্ণ হবে স্বচ্ছ, সকল স্বরচিহ্ন সাথী হরফের ডাইনে তথা পরে বসবে, লেখা হবে দুইতলা (2-tier)
বাংলা আলংকারিক লিপি
বাংলা আলংকারিক লিপিসমূহ--
বাংলা আধুনিক -- ↓
বাংলা বিন্দু -- ↓
বাংলা নীরবিন্দু -- ↓
বাংলা চারু -- ↓
বাংলা ডিজিটাল -- ↓
বাংলা ডোরা -- ↓
বাংলা কারিগরি -- ↓
বাংলা লেখা চূড়ান্ত চতুর্থ প্রজন্মের লিখন
কারিগরিতে কেমন করে লেখা হবে তা দেখা যাক, এখুনি এভাবে লিখলে অবশ্য পড়া কঠিন হবে কম্পিউটার
কিন্তু ঠিক ঠিক পড়ছে, অর্থাৎ লিখনপদ্ধতি ঠিক আছে
বাংলা ফন্ট-- প্রজন্ম পরম্পরা:
ব্যঞ্জনবর্ণ ‘ব’ এবং স্বরবর্ণ “ই”, এই পূর্ণ বর্ণ দুটি
পৃথকভাবে পাশাপাশি বসে শব্দ তৈরি হয় ‘বই’ দুটি বর্ণের উচ্চারণ স্বাভাবিক স্বরবর্ণ
“ই”-এর দ্বৈতীয়িক রূপ (Secondary
form) হল ‘ি’ এদুটি
যদি পাশাপাশি বসাই তবে তা হবে -- বি = ‘বি’ স্বরচিহ্ন ই=ি-এর অবস্থান সাথী বর্ণের
আগে হয়, তাই, বি = ‘বি’ অর্থাৎ ব্+ই = ব্+ি = বি
‘বি’
লিখলে ‘ব’-এর উচ্চারণ হয় লঘু → ব্ অর্থাৎ ‘বি’ হল আসলে ব্+ই= ব্+ি=বি উচ্চারণগত ভাবে ‘ব্ই’, সেটাই দৃশ্যত ‘বি’ যদি লিখনটি স্বরচিহ্ন লুপ্ত করে ব্যবহার করা হয় তবে
তার দৃশ্যরূপ হবে ব্+ই= ব্ই [=বি] এই দৃশ্যরূপটিকেই আমরা পড়ি-- ‘বি’ অর্থাৎ
বি=ব্ই=বি তাই ‘বি’ এবং “ব্ই” আসলে একই শব্দ, দুটি আলাদা রূপে লেখা হচ্ছে যদি
আলাদা লিপিতে লিখি তবে তা-- বি=ব্ই=बि = bi/BI. লেখার রীতিতে তা দৃশ্যত ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু একই শব্দ বা লিখনের তা ভিন্ন
ভিন্ন রূপ মাত্র
এব্যাপারে আরও
দেখুন, লিংক:--
বাংলাবিদ্যা আলোচনা :
বাংলা ফন্ট-- প্রজন্ম পরম্পরা:
বাংলাভাষা: সুখের বাসা:
চার প্রজন্মের বাংলা লিখন:
চতুর্থ
প্রজন্ম:(অহনলিপি-বাংলা১৪)
তখন ব্ইশন্ন ওউদ্আশ্ইন্ন্এ উশ্আ ব্উদ্ই ব্আংল্আ ভ্আশ্আয়
প্রচল্ইত ইশপ্এর ন্ইখ্উ৺ত গল্পট্ইর ড্আলপ্আল্আ অধ্এক ছড়্আত্এই ইত্উ
ভ্উঁইআ আর ওইন্দ্ইলা( )ধড়ফড়্ইয়্এ দ্আউন হই-হই কএ উঠল-- ওঃ, ব্এাস্ এব্আর থ্আম্ও
ত্ও, ব্উঝ্এছ্ই বড্ড্ও প্উআন্ও ঢংএর ক্এামন এাক
গল্প জ্আর ন্ইত্ই ব্আক্ক হ্অল্ও , “ম্উঢ়
আড়ম্বর ও আত্তশ্ল্আঘ্আর ফল জ্ইবন্এ ব্ইঘ্ন ও ব্ইহৎ খত্ই”-- ত্আইন্আ, এাঁ?
০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬/- ৫৬/-
নোট:--
‘য়’ হল অর্ধস্বর তাই তা হস্ চিহ্ন দিয়ে প্রয়োগ করা চলবে
‘তখন’ কথাটি যোগ করা হল
শুরুর শব্দটির উচ্চারণ ঠিক ঠিক বুঝবার জন্য
কিছু
নতুন ধরণের চিহ্ন প্রয়োগ করা হয়েছে, যেগুলি এই মু়হূর্তে কম্পিউটার সঠিকভাবে পড়ে
শোনাতে পারবে না সেই চিহ্ন বা লিপিগুলির কোড সুদূর ভবিষ্যতে পালটে উপযুক্ত করা
হবে তখন আর পাঠে কোনও ব্যত্যয় থাকবে না এটা মহাভারতের প্রাচীন কাহিনির বিনতা
পুত্র অরুণের মতো (গড়ুড়ের দাদা) খানিকটা ব্যাপার, অর্থাৎ অনেকটা আগাম বলে তাকে উপযুক্ত কোডে
স্থাপন করা যায়নি ভবিষ্যতে সংশোধন করে তা ঠিক করা হবে মূল প্রকল্পে কিন্তু বাধা
নেই
চতুর্থ প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য হল-- যুক্তবর্ণ হবে স্বচ্ছ, লেখা একতলা (Mono-tier), আর স্বরচিহ্ন বিলুপ্ত হবে , এবং ব্যঞ্জনচিহ্ন তথা ফলাও বিলুপ্ত হবে লিখতে হবে ইংরেজির মতো হরফ কেবল পাশাপাশি পরপর বসিয়ে, যৌক্তিক (Logical) বিন্যাসে
চতুর্থপ্রজন্মের লেখায় অবশ্য “স্ফার” অর্থাৎ
‘এক ঝলকে দেখার পরিসীমা’ বৃদ্ধি পাবে, কারণ হরফ পাশাপাশি বসায় অনুভূমিক স্থান বেশি
লাগবে ফলে শব্দ পড়তে অভ্যাস করতে হবে যে কোনও শব্দ আমরা বানান করে পড়ি না, দেখে একঝলকে তার পাঠ অভ্যাস অনুযায়ী পড়ি এজন্য একই ধরনের বানান হলে পড়তে ভুল হবার
আশংকা বেশি নয়তো ধীরে ধীরে ধরে ধরে শব্দ প্রায় বানান করে পড়তে হয় কলম কমল লিখলে
তা পড়ায় ভুলের আশংকা বাড়ে
সব প্রজন্মের লিখিত নিদর্শনই এক-এক বার কপি
করে বক্সে পেস্ট করুন আর তারপর সাউন্ডবক্সে ক্লিক করে শুনুন কী বলছে অবশ্য ১০০ ভাগই
সঠিক বলবে না, তার নানা কারণ আছে, উচ্চারণে বিভেদ তো থাকেই তাছাড়া, কিছু অতিরিক্ত
বিশেষ চিহ্ন ব্যবহার করা হয়েছে, সাধারণ লেখায় যা থাকে না, সেখানে তফাত হবে সেসব
চিহ্নাদি উদ্দেশ্যমূলক ভাবে তৈরি করা হয়েছে
এবার যে মাইকদণ্ডটি দাঁড় করানো আছে, দেখতে
অনেকটা প্রায় ভুট্টার চেহারা, কারসার তার উপরে ধরলে দেখাবে-- ‘স্পিচ ইনপুট চালু
করুন’ সেখানে ক্লিক করলে নিচে দেখাবে “এখনই
বলুন” বলুন যা মন চায়, কম্পিউটার তা বাংলায় লিখে ফেলবে এবার স্পিকারের উপরে
ক্লিক করে তা শুনুন
এর পরের আইকনটি হল কিবোর্ড /বা পাশে দেখানো কলম কারসার
তার উপরে ধরলে সেখানে দেখাবে ‘ভার্চুয়াল কিবোর্ড চালু করুন’, তার পাশের ছোটো
ত্রিভুজটির উপরে কারসার ধরলে দেখাবে ‘ইনপুট টুল বেছে নিন’ তার উপরে ক্লিক করুন,
অমনি চারটি অপশন খুলে যাবে, সেখনে কিবোর্ড দিয়েও যেমন বাংলা লিখতে পারেন, তেমনি
মাউস ঘুরিয়ে হাতে করেও লেখা যাবে যা লিখবেন তার কোন্ বানানটা চান তার অপশন
দেখাবে, যেটা চান তা ক্লিক করুন, বক্সের মধ্যে তা ছাপার হরফে লেখা হয়ে যাবে স্পিকারে ক্লিক করে তা শুনে নিতেও পারবেন
কিছু অতিরিক্ত লিংক
দেখুন বাংলা ভাষা, এবং লিখন কারিগরির বিষয়টি সম্যক উপলব্ধি করার জন্য লিংক: http://banglaabas.blogspot.in/
এর পরে এমন হবে কি যে, আপনি মনে মনে যা
ভাববেন কম্পিউটার তা লিখবে, পড়ে শোনাবেৼ মুখ খুলেও অবধি বলতে হবে না? তা হলে অবশ্য
একটু বিপদই আছে, আপনার মনের গোপন সব দুরভিসন্ধিগুলো লিখে ফেলবে যে৻
না, বাবা তেমন চাই না, খ্যামা দাও৻
এতে (১)যুক্তবর্ণ দলা পাকানো মণ্ডহরফ, (২)স্বরচিহ্ন এবং ব্যঞ্জনচিহ্ন/ ফলা যথারীতি থাকবে, (৩)লেখা হবে তিন তলা, (৪) বানান অভ্যস্ত রীতিতে লেখা হবে
এই পদ্ধতিতে লেখায়, বাংলা লেখা ইংরেজিকে ছাপিয়ে
গেছে, লিংক: বাংলা
লেখা ছাপিয়ে গেল ইংরেজিকে:http://banglamoy.blogspot.in/2014/10/blog-post.html
চারটি প্রজন্মের কারিগরিতে
যদি বাংলায় লেখা হয় তবে কেমন করে -- “খর্জুর
বিষয়ে সাম্প্রতিক উজ্জ্বল স্পষ্ট নির্দেশ” কথাটি লেখা
হবে তা প্রজন্ম অনুসারে লিখে দেখা যাক--
এতে (১)যুক্তবর্ণ দলা পাকানো মণ্ডহরফ, (২)স্বরচিহ্ন এবং ব্যঞ্জনচিহ্ন/ ফলা যথারীতি থাকবে, (৩)লেখা হবে তিন তলা, (৪) বানান অভ্যস্ত রীতিতে লেখা হবে
২ দ্বিতীয়(২য়) প্রজন্মের লিখনকারিগরিতে লিখন হবে খানিকটা
অগ্রগত এখুনি তা ব্যবহার করা হবে
বালায় যুক্তবর্ণ
৬৪৬টি, তার ৩৯৫টি বিশুদ্ধ যুক্তবর্ণ, এর মধ্যে ৫৬টি সান্দ্রধ্বনি তথা অবিভাজ্য
যুক্তধ্বনি যুক্তবর্ণসমূহ দলা ছাড়ানো স্বচ্ছ ক্ষ, জ্ঞ এই দুটিকে মাত্র মণ্ড হরফ
করেই রাখা হয়েছে, নয়তো উচ্চারণে সমস্যা হবে তবে এ দুটিও স্বচ্ছ করে লেখা যায়-- ক্ষ=
ক্ষ, জ্ঞ=জ্ঞ
এই পদ্ধতিতে লেখায়, বাংলা লেখা ইংরেজিকে ছাপিয়ে
গেছে, লিংক: বাংলা
লেখা ছাপিয়ে গেল ইংরেজিকে:http://banglamoy.blogspot.in/2014/10/blog-post.html
এতে (১)যুক্তবর্ণ
দলা পাকানো মণ্ডহরফ হবে না, হবে স্বচ্ছ, স্পষ্ট, (২)স্বরচিহ্ন এবং
ব্যঞ্জনচিহ্ন/ফলা যথারীতি থাকবে, (৩)লেখা যথারীতি হবে তিন তলা, (৪) বানান অভ্যস্ত
রীতিতে লেখা হবে
৩তৃতীয়(৩য়) প্রজন্মের লিখনকারিগরি --
এতে (১)যুক্তবর্ণ
আরও অগ্রগত হবে, হবে স্বচ্ছ, স্পষ্ট, (২)উদ্দিষ্ট স্বরচিহ্ন এবং ব্যঞ্জনচিহ্ন/ফলা
থাকবে কিন্তু তা সাথী বর্ণের পরে বা ডাইনে বসবে, (৩)লেখা হবে দুই তলা, (৪)বানান
অভ্যস্ত রীতিতে না হয়ে, লিখন-রীতি অনুসারে পালটাবে
বর্ণমালা থেকে কিছু বর্ণ বাদ যাবে--
স্বরবর্ণ-- ঈ, ঊ,
ঋ, ঐ, ঔ --এই পাঁচটি বাতিল এগুলি মৌলিক স্বরবর্ণ নয়, নতুন স্বরবর্ণ সংযুক্ত হবে--
এা (=এ্যা, æ)
ব্যঞ্জনবর্ণ থেকে
বাতিল-- ঞ, ণ, য, ব(অন্তঃস্থ), ষ --এই পাঁচটি বাংলায় এগুলির উচ্চারণ নেই
তৃতীয় প্রজন্মের
এই লিখনরীতি ব্যবহৃত হবে এখন থেকে ৫০ বছর পরে
“ খজুর বীশয় শাম্প্রতীক
উজ্জ্বল স্পশ্ট নীদশ ”
আরও সহজে লেখা এবং
পড়া যাবে
৪চতুর্থ(৪র্থ) প্রজন্মের লিখনকারিগরি--
আরও অগ্রগত
চূড়ান্ত বাংলা লিখনকারিগরি
এতে (১)যুক্তবর্ণ
আরও অনেক অগ্রগত হবে, হবে স্বচ্ছ, স্পষ্ট, (২) স্বরচিহ্ন এবং ব্যঞ্জনচিহ্ন/ফলা
থাকবে না, (৩)লেখা হবে এক তলা, (৪)বানান অভ্যস্ত রীতিতে না হয়ে, লিখন-রীতি অনুসারে
পালটাবে
মুদ্রণ-উচ্চতা কমে
অর্ধেক হওয়ায় মুদ্রণে স্থান সাশ্রয় হবে, বড় মাপের হরফ ব্যবহার করা যাবে, বইয়ের দাম
কমবে ইংরেজির মতো হরফ কেবল পর পর পাশাপাশি বসিয়ে বাংলা লেখা যাবে শুধুমাত্র হরফ-পরিচয়
হলেই বাংলা পড়া যাবে, বাংলা লেখা যাবে আর এভাবে লিখলে কম্পিউটার যথারীতি বাংলা
পড়ে শোনাবে লেখায় হরফের কোনও বিকৃতি, বা বিচ্যুতি থাকবে না বানান হবে লিখনরীতি
অনুসারে অভ্যস্ত এবং রপ্ত হয়ে এটি ১০০ বছর পরে ব্যবহার করা যাবে
“ খজ্উর ব্ইশয়এ শ্আম্প্রতইক উজ্জ্বল স্পশ্ট ন্ইদ্এশ ”
এই প্রয়াসের ফলে
বাংলা বর্ণমালা সেমি-এ্যালফাবেটিক থেকে ইংরেজির মতো পূর্ণ-এ্যালফাবেটিক হয়ে উঠবে
এই মুহূর্তে
অদ্ভুত, বিকৃত, অবাস্তব মনে হবে যদিও ভাষার বিকাশ, অগ্রগতি এই লিখনরীতিতে বিধৃত
মূলউপজীব্য:
১দ্বিতীয়
প্রজন্মে সকল যুক্তবর্ণ স্বচ্ছ, সরল হবে, যুক্তবর্ণের সকল ক্ষেত্রেই হরফ অবিকৃত
থাকবে, এবং সেটা সকল প্রজন্ম পরম্পরায় বজায় থাকবে
২তৃতীয় প্রজন্মে এ
ছাড়া, সকল স্বরচিহ্ন হরফের ডাইনে তথা পরে বসবে, এবং সে অনুযায়ী লিখন এবং বানান
সংস্কার করা হবে সকল যুক্তবর্ণ স্বচ্ছ, সরল হবে, যুক্তবর্ণের সকল ক্ষেত্রেই হরফ অবিকৃত
থাকবে
৩চতুর্থ প্রজন্মে সকল স্বরচিহ্ন এবং সকল ব্যঞ্জনচিহ্ন/ফলা
রহিত হবে সকল যুক্তবর্ণ যথারীতি স্বচ্ছ, সরল হবে, যুক্তবর্ণের সকল ক্ষেত্রেই হরফ অবিকৃত
থাকবে লেখার রীতি হবে হরফ কেবল পর পর পাশাপাশি বসিয়ে যেমন-- তরল, গমন, শপথ,
শক্ত, গল্প, সজ্জআ, গত, কম, গহন, ত্রইশ্নআ
সকলের জ্ঞাতার্থে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন(আঃবাঃ)
রবিবার ২ সেপ্টেম্বর, এবং ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮
পরিমার্জন চলছে
সর্বশেষ পরিমার্জন ২১/১১/২০১৮
সর্বশেষ পরিমার্জন ২১/১১/২০১৮
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন